আরও পড়ুন: রাতারাতি ভাগ্য বদল টোটো-চালকের! সকালে ঘুম ভাঙতেই জানলেন তিনি কোটিপতি!
এলাকার এক বাসিন্দা সবিতা বিবি জানান, দীর্ঘ দু-তিন বছর আগে থেকেই নদী ভাঙনের চিন্তায় রয়েছেন এলাকার মানুষেরা। তাই তাঁরা বারবার আবেদন জানিয়ে আসছেন নদীর ভাঙন রোধ করার জন্য। তবে সরকারি ভাবে এখনও পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। এভাবে চলতে থাকলে বেশি সময় লাগবে না এলাকার মানুষের সবকিছু নদীর গর্ভে চলে যেতে। তাই চিন্তায় রাতের ঘুম উড়েছে এলাকার মানুষের। তবে ভাঙনের জেরে নদী ক্রমশ এগিয়ে আসছে গ্রামের দিকে।
advertisement
আরও পড়ুন: পুজোতে এবার প্রচুর দাম বাড়বে! দুর্গা ‘বানাতেই’ নাভিশ্বাস উঠছে, কী হবে অক্টোবরে?
এলাকার আরও দুই বাসিন্দা উজ্জ্বল দেবনাথ ও সুব্রত দেবনাথ জানান, এর মধ্যে নদীর ভাঙন দেখতে জেলাশাসক নিজে এলাকায় এসেছিলেন। এবং তিনি বলেছেন নদী ভাঙন রোধে বাঁশের খাঁচা বসানো হবে একালায়। তবে সেই জিনিস দিয়ে আদৌ নদীর ভাঙন রোধ করা সম্ভব হবে কিনা সেটাই বড় প্রশ্ন। তবে প্রতিশ্রুতির বন্যা বয়ে গেলেও কাজ হচ্ছে না কিছুই।
ইতিমধ্যেই ১০০০ থেকে ১৫০০ বিঘা আবাদি জমি গিলে নিয়েছে নদী। তবে এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে এলাকার মানুষকে বাড়ি অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তবে সরকারি ভাবে ভাঙনের জেরে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষদের কোনও প্রকার সহায়তা করা হয়নি এখনও পর্যন্ত। তাই কার্যত দিশেহারা হয়ে রয়েছেন এলাকার মানুষ।
Sarthak Pandit