মেলার এক দোকানদার সুশীল দাস জানান, তিনি দীর্ঘ প্রায় ২৭ বছর ধরে এখানে দোকান দিচ্ছেন। আগে মেলার জৌলুস অনেক বেশি ছিল। তবে দিন পাল্টেছে, বর্তমানে জৌলুস কিছুটা কমলেও ভিড় কমেনি। স্কুল ছুটির পর পড়ুয়ারা বাড়ি ফেরার পথে এই মেলায় ঢুঁ মেরে যায়। করোনার প্রভাবে এই মেলার চাকচিক্য গত দু'বছর কিছুটা কমেছিল। তবে এবার পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে বলে তিনি জানান।
advertisement
আরও পড়ুন: রোগীর শয্যায় হেঁটে বেড়াচ্ছিল বিড়াল! খবর হতেই তৎপর হল রানাঘাট হাসপাতাল
মেলায় ঘুরতে আসা পর্যটক কার্তিকচন্দ্র দেবদার জানান, এই মেলার নাম তিনি আগে শুনেছিলেন। তবে এবারই প্রথম এখানে এসেছেন। মেলার জায়গা ছোট হলেও প্রচুর দোকান বসেছে। এছাড়াও নাগরদোলা থেকে শুরু করে বাচ্চাদের খেলার আরও অনেক কিছু এই মেলায় আছে। সেইসঙ্গে মেলায় উত্তরবঙ্গের বিখ্যাত মিষ্টির বেশ কিছু স্টল বসেছে।
সার্থক পণ্ডিত