ইতিমধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেচ দপ্তরের বানানো পাথরের বাঁধ, ও গ্রাম পঞ্চায়েতের নির্মাণ করা মাটির বাঁধও। ক্ষতিগ্রস্ত চাষীরা ও এলাকাবাসী জানাচ্ছেন, \"সরকারি ভাবে এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। আর যদি এই পদক্ষেপ গ্রহণ করতে আরও দেরি হয়। তবে অচিরেই বিলীন হয়ে যাবে গ্রামের কয়েকশ বাড়ি সহ বহু চাষের জমি\"। তবে নদী ভাঙন মারাত্মক আকার নিলেও এখন পর্যন্ত প্রশাসনিক স্তরে তেমন তৎপরতা না দেখে বাড়ছে ক্ষোভ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ধসে গিয়েছে মাটি, সরে গিয়েছে গার্ড ওয়াল! বিপজ্জনক অবস্থা রাস্তার
গীতালদহ ২ নং অঞ্চল পঞ্চায়েত সদস্য অভিজিৎ রায় জানান, \"গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে যে বাঁধ দেওয়া হয়েছে সেটার অনেকটাই বিলীন হয়ে গিয়েছে। এমনকি সেচ দফতরের বানানো পাথরের বাঁধও ভেঙে যাচ্ছে। জেলা প্রশাসন এবং সেচ দফতর যদি কোনো পদক্ষেপ না নেয় তাহলে অচিরেই বিলীন হয়ে যাবে গ্রামটি\"।
আরও পড়ুনঃ ভেষজ গাছ ব্যবহারেই দূর হবে জটিল রোগ, বাড়িতে যে গাছ লাগালে উপকার হবে...
শুধু দরিবশ কলোনি নয় ইতিমধ্যেই ধরলার করাল গ্রাসে ক্ষতিগ্রস্ত জারিধল্লা, মদনাকূরা সহ একাধিক গ্রাম। নিজের সর্বস্ব ভিটেমাটি হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন নদীপাড়ের বাসিন্দারা। অপরদিকে এখন পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিধায়ক সহ অন্যান্য জনপ্রতিনিধিদের দেখা না পাওয়ায় ক্ষোভে ফুঁসছেন তারা।
Sarthak Pandit





