পুজোর বাজার করতে আসা একজন ক্রেতা লক্ষ্মী রায় জানান, \"আগের দু'বছর পুজোতে জামা-কাপড় খুব একটা কিনতে পারিনি। তবে এ বছর পুজোতে ঘুরবো, তাই কেনাকাটা শুরু করে দিয়েছি। আশা করছি পুজোতে সবকিছু স্বাভাবিক থাকবে এবং দারুণ করেই ঘুরতে পারব।\" কোচবিহারের প্রায় সমস্ত বস্ত্র প্রতিষ্ঠানগুলোতে একই রকম ভিড় চোখে পড়ছে ক্রেতাদের। যদিও পূজোর এখনো আরোও কিছুদিন বাকি আছে। তাই পরবর্তী সময়ে এ ভিড় আরো বাড়বে বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নিত্য নতুন ফ্যাশনের জামাকাপড় এসে পৌঁছেছে কোচবিহারে বিভিন্ন দোকানগুলিতে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ অঙ্গদানে বড় সুবিধা! এমজেএন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চালু হচ্ছে আই ব্যাঙ্ক
কোচবিহারের আরো এক বস্ত্র প্রতিষ্ঠানের মালিক প্রদীপ কুমার ঘোষ বলেন, \"বর্তমানে দোকানে লোকজন আসতে শুরু করে দিয়েছে পুজোর বাজার করতে। তবে ১৫ই অগাস্ট-এর পর থেকে এই ভিড় আরো বাড়বে এমনটাই আশা করছি।“ গত দু'বছর লোকজন খুব একটা জিনিসপত্র কিনতে পারেনি করোনার কারণে।
আরও পড়ুনঃ আকাশে মেঘ থাকলেও বৃষ্টির দেখা নেই! চিন্তার ভাঁজ পাট চাষিদের কপালে
তবে এ বছর লোকজন প্রচুর কেনাকাটা করবে এবং দুর্গাপুজোকে ভালোভাবে উপভোগ করতে পারবে। পূজোর বাজার করতে ক্রেতাদের ভীড় দোকানে শুরু হওয়ার কারণে রীতিমত খুশি হয়ে রয়েছেন বস্ত্র প্রতিষ্ঠানগুলির মালিকেরা। সবকিছু মিলিয়ে এ বছর কোচবিহারে পুজো জমজমাট হতে চলেছে এমনটাই আশা রাখছেন কোচবিহারবাসীর একাংশ।
Sarthak Pandit