স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, "তদন্তকারী অফিসারকে স্থানীয় বাসিন্দা তথা মাথাভাঙ্গা ২ নং ব্লকের ওই স্থানীয় নেতা প্রদীপ ভৌমিক নিজেকে এলাকার বড় নেতা বলে পরিচয় দিয়ে নানাভাবে প্রভাব খাটিয়ে নিজেকে জাহির করার চেষ্টা করেন। শুধু তাই নয়। এছাড়াও নানারকম হুমকি, অশ্লীল গালিগালাজ সহ পুলিশের নামে নানা কুরুচিকর মন্তব্যও করেন তিনি। এমনকি রবিবার সন্ধ্যায় থানা চত্বরে এসে প্রকাশ্যে পুলিশকে গালিগালাজ ও নানা কুরুচিকর মন্তব্য করেন।"
advertisement
আরও পড়ুনঃ কোচবিহার ক্যান্সার সেন্টারের ভবিষ্যৎ অথৈ জলে! কী এমন হল!
তারপর এই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই ঘোকসাডাঙ্গা থানার ওসির নির্দেশে অভিযুক্ত স্থানীয় নেতা প্রদীপ ভৌমিককে গ্রেফতার করে ঘোকসাডাঙ্গা থানার পুলিশ। এবিষয়ে ওই সংগঠনের জেলা কমিটির সহ সভাপতি নরেশ বর্মন জানান, "ঘটনাটি খুবই নিন্দনীয় ঘটনা। আইন সবার জন্য সমান। যদি এই ধরনের ঘটনা ঘটে থাকে। তাহলে পুলিশ একদম সঠিক করেছে।"
আরও পড়ুনঃ কচ্ছপকূলের বেহাল দশা! চিন্তায় বন দফতরের আধিকারিকেরা
এছাড়া গোটা বিষয়টি নিয়ে মাথাভাঙ্গা মহকুমার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অমিত ভার্মা জানান, "ধৃত ওই স্থানীয় ব্যক্তিকে আদালতে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে। গোটা ঘটনার বিষয় নিয়ে বিস্তারিত তদন্ত শুরু করছে পুলিশ। দ্রুত পুরো বিষয়টি জানা সম্ভব হবে।"
Sarthak Pandit