কোচবিহারের হলদিবাড়ির শান্তিনগর বটতলা এলাকায় স্বামীর সঙ্গে থাকতেন ওই মৃত বধূ। তাঁদের মধ্যে ঝামেলা বা অশান্তির কথা তেমন কেউ একটা জানে না। ওই বধূ যে মারা গিয়েছেন সে কথাও তাঁর স্বামী পাড়ার কাউকে জানায়নি। এলাকার মানুষ বলছে, কাকি শাশুড়ি সাত সকালে ডাকতে না গেলে বিষয়টি জানাজানি হতে আরও সময় লাগত। মৃত বধূর দেহ আবিষ্কারের সময়ও তাঁর স্বামী গৌতম সরকার বাড়িতে ছিলেন বলে এলাকাবাসীর দাবি। কিন্তু ধীরে ধীরে বাড়িতে লোক জড়ো হতে শুরু করলে এক ফাঁকে তিনি পালিয়ে যান।
advertisement
আরও পড়ুন: প্রতিষ্ঠা দিবসের মঞ্চ থেকে বিরোধীদের ঝাঁঝালো আক্রমণ! চব্বিশের লক্ষ্যও ঠিক করে দিলেন নরেন্দ্র মোদি
হলদিবাড়ি থানার পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মৃত মহিলার দেহ শোয়ার ঘরেই ঝুলন্ত অবস্থায় ছিল। ময়নাতদন্তের জন্য দেহটি হলদিবাড়ি গ্ৰামীণ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। কিন্তু কেন ওই বধূর স্বামী হঠাৎ পালিয়ে গেলেন তা পুলিশকে ভাবাচ্ছে। গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তদন্ত শুরুর জন্য পুলিশ হলদিবাড়ি থানায় একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রজু করেছে।
সার্থক পণ্ডিত