কোচবিহারের এক বাসিন্দা হাফিজুল হক জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে এই পথে পারাপার হয়ে আসছে। মূলত এই পথে পারাপার করতে সময় অনেকটাই কম লাগে। এছাড়াও দূরত্ব দিক থেকে কোচবিহার থেকে নিশিগঞ্জ, মাথাভাঙা এবং শীতলকুচি চলাফেরা করতে অনেকটাই সুবিধা হয়। তবে সাধারণ দিনে অবস্থা ঠিক থাকলেও। বর্ষার সময় এখান দিয়ে নদী পারাপার করা অনেকটাই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে। বাঁশের মাচার উপর দিয়ে এভাবে নদী পারাপার করতেও অনেকটাই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় প্রায় প্রত্যেকটি মানুষকে। তবে সময় বাঁচাতে এবং দূরত্ব কমাতে এই পথ অন্যতম ভরসা বহু মানুষের। বর্ষার সময় যদি নদীর জল অনেকটা বেড়ে যায়। তবে বেশ কিছু সময়ের জন্য এখান দিয়ে নদী পারাপার বন্ধ হয়ে পড়ে।”
advertisement
আরও পড়ুন: বন্য পশুদের হামলা থেকে রক্ষা পাবে মানুষ! বসছে বিশেষ আলো! জানুন
আরও পড়ুন:
এছাড়াও কোচবিহারের আরও দুই বাসিন্দা শুভঙ্কর দে ও ধরণীকান্ত বর্মন জানান, “এইভাবে পারাপার করতে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় সাধারণ মানুষকে। তাই দীর্ঘ সময় ধরে কোচবিহারের মানুষদের আবেদন এইখানে যেন একটি স্থায়ী সেতুর নির্মাণ করা হয়। তবে সময় অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত কোনও রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারেনি কোচবিহারের জেলা প্রশাসনের কর্তারা। তাই বর্তমান সময়ে অস্থায়ী পারাপার করার এই ব্যবস্থাকেই মেনে নিতে হচ্ছে কোচবিহারের মানুষদের। তবে কোচবিহারের জেলা প্রশাসনের কাছে দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষের আবেদন যাতে দ্রুত এই পথে একটি স্থায়ী সেতুর ব্যবস্থা করা হয়। তবে আপামর কোচবিহার বাসীর অনেকটাই সুবিধা হবে চলাচল করতে।”
Sarthak Pandit





