হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসে স্থানীয় বাসিন্দা আতাউর রহমান বলেন, "একটা নোংরা জীবাণুযুক্ত পরিবেশে ডাক্তার দেখাতে গেলেও অস্বস্তিতে পড়তে হয়।" এছাড়াও আরো একজন স্থানীয় রোগী সুকুমার সামন্ত বলেন, "বৃষ্টির দিনে ডাক্তার দেখাতে আসলে ভেতরেও ছাতা নিয়ে বসতে হয়। টপ টপ করে জল পড়ে ঘরের ভেতরেই।" তবে রোগীদের এই দীর্ঘ সমস্যার অবসান হবে কবে তা নিয়ে সঠিকভাবে বলতে পারছে না কেউ। একাধিকবার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে আসছেন রোগী এবং রোগীর আত্মীয়েরা। তবে সরকারিভাবে কেন এই সমস্যার অবসান করানো হচ্ছে না তা নিয়ে উঠতে শুরু করেছে একাধিক প্রশ্ন। পর্যাপ্ত পরিমাণ জায়গা থাকলেও নতুন ভবন কেন নির্মাণ করা হচ্ছে না সেটাই এখন মূল চিন্তার বিষয়।
advertisement
আরও পড়ুন: পুজোয় সপ্তমী থেকে নবমী রাতভর চলবে হাওড়ায় রেল পরিষেবা! জানুন ট্রেনের সময়
তবে দীর্ঘদিনের এই সমস্যা নিয়ে একাধিক বার আলোচনা হয়েছে কিন্তু সুরাহা হয়নি কোন কিছুরই। মাথাভাঙ্গা মহকুমার হাসপাতাল সুপার মাসুদ হাসান বলেন, "পুরনো ভবন হওয়ার কারণে এই দুরবস্থায় পড়তে হয়েছে। একই সাথে তিনি আরোও বলেন, "হাসপাতালে ডাক্তার পর্যাপ্ত থাকলেও ঘরের অভাবে তাদের বসানো সম্ভব হচ্ছে না। সম্প্রতি একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এসেছেন তিনি আউটডোরে বসবেন। কিন্তু ঘরের অভাবে সেটাও সম্ভব হচ্ছে না। আমরা ইতিমধ্যেই পিডব্লিউডির সঙ্গেআলোচনা করেছি। অবিলম্বে নতুন ভবন নির্মাণের প্রস্তুতির উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
Sarthak Pandit