বর্তমানে এখানে প্রতি মাসে প্রায় ২০০ থেকে ২৫০ রোগী চিকিৎসা গ্রহণ করতে আসেন। এছাড়াও এখানে মোট ৩৭ জন কর্মী কাজ করেন। পরিকাঠামোগত নানান সমস্যা থাকার কারণে কাজ করতে গিয়ে রীতিমত অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয় এখানের এই কর্মীদের। যদিও কিছুদিন পূর্বে এই জায়গাটি একটি বেসরকারি সংস্থা পরিদর্শন করে। তারা তাদের এবং এই ক্যান্সার সেন্টারের যৌথ উদ্যোগে এই জায়গাটির উন্নয়ন ঘটাতে আগ্রহী। তবে কিছু জমি জটিলতার কারণে থমকে রয়েছে পুরো বিষয়টি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জমি বিবাদের জেরে পুলিশের উপর দাদাগিরি স্থানীয় নেতার
এখনকার কর্মীদের সকলের বক্তব্য, "যে সমস্যার ফলে বিষয়টি আটকে রয়েছে। সেই সমস্যা দ্রুত সমাধান করে যত তাড়াতাড়ি এখানের উন্নয়ন ঘটানো সম্ভব হবে। ততই তাড়াতাড়ি সাধারণ মানুষ আরোও ভালো পরিষেবা পাবেন এখান থেকে। আমরাও রোগীদের আরোও ভালো পরিষেবা দিতে পারব।" এখানে চিকিৎসা করতে আসা রোগীদের সকলের বক্তব্য, "বর্তমানে এই জায়গাটি থেকে অনেকেই অনেক কম খরচে পরিষেবা পাচ্ছেন। এবং উপকৃত হচ্ছেন বহু মানুষ।
আরও পড়ুনঃ ঘর থেকে উদ্ধার বৃদ্ধ দম্পতির মৃতদেহ! মৃত্যু ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য
তবে যদি এই জায়গাটির আরোও উন্নতি ঘটানো সম্ভব তবে অনেক ভালো হয়ে। ভালো পরিষেবা এবং উন্নত চিকিৎসা সকলেই চেয়ে থাকেন। তবে পরিস্থিতির কারণে হয়ে ওঠে না। তবে যদি এখানের উন্নয়ন ঘটানো হয়। তবে রোগীদের পাশাপশি এখনকার মানুষদের অনেক সুবিধা হবে।" কোচবিহারের বুকে একপ্রকার ধুঁকতে থাকা এই ক্যান্সার সেন্টারের উন্নয়ন যত তাড়াতাড়ি করা সম্ভব হবে। ততই ভবিষ্যৎ দিনের কোচবিহারের চিকিৎসা ব্যবস্থা আরো উন্নত মানের হয়ে উঠবে।
Sarthak Pandit