তবে মৃত বৃদ্ধার ছেলে উজ্জ্বল বাগচী জানান, "গতকাল আমার মাকে সাপে কামড়ালেতাকে দ্রুত তুফানগঞ্জ মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। তবে হাসপাতালে তাকে নিয়ে আসার পর থেকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তীব্র গাফিলতি চোখে পড়ে চিকিৎসার মধ্যে। হাসপাতালে নিয়ে আসার ১৫ থেকে ২০ মিনিটের মাথায় আমার মা মারা যান।
advertisement
আরও পড়ুনঃ রাত জেগে চলছে প্রতিমা তৈরির কাজ! কর্মব্যস্ততা তুঙ্গে প্রতিমা শিল্পীদের
তাকে কোনরকম অ্যান্টিভেনম দেওয়া হয়নি। উল্টে বিষ যাতে উপরে না ওঠে সেই জন্য পায়ের মধ্যে যে দড়ি দিয়ে বাধা হয়েছিল সেটাও কেটে দেওয়া হয়। সব মিলিয়ে চুড়ান্ত পর্যায়ের চিকিৎসায় গাফিলতি করা হয় আমার মায়ের ক্ষেত্রে। যে কারণে আমার মা কে বাঁচানো সম্ভব হল না। আমি এর সঠিক বিচার চাই।"
আরও পড়ুনঃ ২টি নতুন পাম্প হাউস পেল নগরবাসী, খুশি সবাই
এমনই অভিযোগ করেছেন মৃতার আত্মীয়রা। থানা সূত্রে খবর, 'এক বৃদ্ধা মহিলার মৃত্যুকে কেন্দ্র করে আচমকাই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে তুফানগঞ্জ মহকুমা হাসপাতাল চত্বর। ঘটনার খবর থানায় আসা মাত্রই থানার পুলিশ দ্রুত সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। তবে এই ঘটনার ফলে সাময়িক বাক-বিতন্ডা চলতে থাকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও রোগীর আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে। তবে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি হাসপাতাল চত্বরে। তবে চিকিৎসার গাফিলতিতে এই মৃত্যুর বিষয়কে কেন্দ্র করে একাধিক প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে হাসপাতাল চত্বরে।
Sarthak Pandit