জেলা শাসকের দফতর থেকে শুরু করে ইরিগেশন দফতরেও জানানো হয়েছিল সেতু তৈরি করার আর্জি। তবে সেই আবেদন, আবেদন হয়েই রয়ে গিয়েছে। এলাকার সাধারণ মানুষেরা এই সাঁকো দিয়ে চলাফেরা করার সময় বিভিন্ন রকম সমস্যার সম্মুখীন হন প্রতিনিয়ত। মাঝেমধ্যেই এই সাঁকো দিয়ে চলাচল করার সময় নিচেও পড়ে যান অনেকে। কিছুদিন পূর্বে এক স্কুল পড়ুয়া এই পথ দিয়ে বাড়ি ফেরার সময় সাঁকো থেকে নিচে পড়ে গিয়েছিল। তবে এত সব সমস্যার কথা জানানোর পরেও বিষয়টি নিয়ে কোন রকম পদক্ষেপ নেয়নি জেলা প্রশাসনের আধিকারিকেরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বন্দুক উচিয়ে চলল লুঠ! ঘুঘুমারি জামতলা এলাকায় চাঞ্চল্যকর ডাকাতির ঘটনা
বর্তমানে এই সব সমস্যা বুকে চেপেই এই পথ দিয়ে চলাফেরা করতে হচ্ছে তাদের। স্থানীয় পঞ্চায়েতকেও জানানো হয়েছিল বহুবার। তিনি তার সাধ্যমত বাঁশের একটি সাঁকো তৈরি করে দিয়েছেন এখানে। তবে সরকারি সাহায্য না মিললে এখানে পুনরায় কাঠের সেতু নির্মাণ করা অসম্ভব। এলাকার বাসিন্দাদের বক্তব্য, "আমরা বহুবার জেলা শাসকের দফতর থেকে শুরু করে পিডব্লিউডি এবং ইরিগেশন দফতরেও আবেদন জানিয়েছি। তবে ফল হয়নি কিছুই।
আরও পড়ুনঃ নেই পর্যাপ্ত আয়, পেটের দায়ে দর্জি এখন চা বিক্রেতা
আমাদের শুধুমাত্র প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। কিন্তু কাজ করা হয় না। স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান নিজের সাধ্যমত চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তবে সরকারি আধিকারিকারা এ বিষয়ে নজর না দিলে কোন রকম কাজ সম্ভব নয়।" এই এলাকার সাধারণ মানুষদের এই দীর্ঘ সমস্যার অবসান কবে হবে এ বিষয় নিয়ে কোন রকম প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি সরকারি কোন আধিকারিকদের। আদতে কতদিনে এখানে একটি কাঠের সেতু পুনরায় নির্মাণ করা হবে, এটাই এখন চিন্তার বিষয় স্থানীয় বাসিন্দাদের।
Sarthak Pandit