নভেম্বর পড়তেইমানুষের ঘুরতে যাওয়ার প্রবণতাও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। একদিকে যখন তারাপীঠে ভিড় বাড়ছে তেমনই ভিড়বাড়ছে বোলপুর শান্তিনিকেতনেও। অন্যদিকে আধ্যাত্মিকতা ও বিজ্ঞানের মেলবন্ধনে তৈরি বক্রেশ্বরে কার্যত বলা যায় সারা বছরই তীর্থযাত্রী ও পর্যটকদের খাতায় ভ্রমনের ঠিকানা হিসেবে থাকে। তবে শীত পড়লেই উষ্ণপ্রস্রবনের কারণে এখানে পর্যটকদের ভিড় হয় চোখে পড়ারমত।
করোনা মহামারির কারণে দুবছর তীর্থ যাত্রীদের আগমন কমলেও পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতেই তীর্থযাত্রীদের ঢল নেমেছে গত বছর থেকে বক্রেশ্বরে। টুরিস্ট গাড়ি গুলি ভরতিকরে লোক আসছেন মন্দির দর্শন করার জন্য। ছেলে ও মেয়েদের জন্য পৃথক পৃথক গরম জলের ঘাট রয়েছে।সেখানে পুণ্যস্নান সেরে মন্দিরে গিয়ে পুজো দিচ্ছেন ভক্তরা।
advertisement
মূলত বক্রেশ্বরের উষ্ণপ্রস্রবণই পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে ধরাহয়। কারণ রাজ্যের বুকে আর কোথাও উষ্ণপ্রস্রবন নেই।তাই শীতের শুরু থেকেই বিভিন্ন মিনারেল সমৃদ্ধ গরম জলে পুণ্য স্নান সেরে সতীপীঠ ও শৈব পীঠের পুজো দিয়ে পুণ্য অর্জন করতে ভিড় জমান পর্যটকরা।
সৌভিক রায়