বোলপুর শান্তিনিকেতন: বীরভূমের পর্যটনকেন্দ্রগুলির মধ্যে অন্যতম জায়গা হল বোলপুর শান্তিনিকেতন। এখানে যেমন কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত বিভিন্ন নিদর্শন ঘুরে দেখা যায় ঠিক সেইরকমই আবার খোয়াইয়ে একান্তে সময় কাটানো যায়। পাশাপাশি সোনাঝুড়ি হাটে কেনাকাটা থেকে আদিবাসীদের সঙ্গে নাচ-গান সবই হয় তালে তাল মিলিয়ে।
আরও পড়ুনঃ পুরুলিয়ার অযোধ্যায় শুধুই কি পাহাড়? এই ২ জায়গায় ঘুরুন, আপনি মুগ্ধ হতে বাধ্য
advertisement
ইলামবাজার ফসিল পার্ক: ১০ হেক্টর জমির উপর তৈরি হয়েছে ফসিল পার্ক। যেখানে বিভিন্ন ফসিল দেখার সুযোগ রয়েছে। এই ফসিল পার্কটি রাজ্যের বহু পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। বোলপুর অথবা ইলামবাজার থেকে সহজেই এই ফসিল পার্কে যাওয়া যায়।
বল্লভপুর অভয়ারণ্য: বীরভূমে ঘুরতে এসে হরিণ দেখবেন না, এমনটা তো আর হতে পারে না। সারি সারি হরিণ দেখার জন্য আসতে হবে শান্তিনিকেতনের বল্লভপুর অভয়ারণ্যে। বছরের বিভিন্ন সময় এখানে পর্যটকদের আগমন ঘটে।
আরও পড়ুনঃ নিউটাউনে হচ্ছে মিনি চিড়িয়াখানা, একে একে আসছে নয়া অতিথি, বাড়ছে আগ্রহ
পাহাড়েশ্বর: দুবরাজপুর শহরে রয়েছে মামা ভাগ্নে পাহাড়। পিকনিকের মরশুম শুরু হতেই প্রতিবছর এখানে পর্যটকদের ভিড় দেখা যায়। এছাড়াও বছরের বিভিন্ন সময় পর্যটকরা এখানে আসেন।
নিল নির্জন: বক্রেশ্বর তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের সন্নিকটে তৈরি করা হয়েছে নীল নির্জন পার্ক। বক্রেশ্বর নদীর উপর এই ড্যাম তৈরি করা হয়েছে এবং সেটিকে এখন সুন্দরভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে পর্যটকদের মন কাড়ার জন্য।
গান্ধি পার্ক: রামপুরহাট শহরে রয়েছে গান্ধী পার্ক। যেখানে বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটকরা আসেন। এখানে পিকনিকের ব্যবস্থাও আছে।
বক্রেশ্বর: তীর্থক্ষেত্র হিসেবে পরিচিতি লাভের পাশাপাশি উষ্ণপ্রস্রবণ বক্রেশ্বরের অন্যতম আকর্ষণের কারণ। কনকনে শীতে প্রাকৃতিক গরম জলে স্নান করার স্বাদ মিলতে পারে বক্রেশ্বরে।
এ ছাড়াও বীরভূমে তারাপীঠ থেকে শুরু করে পঞ্চ সতীপীঠ পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু।
Madhab Das