তবে বীরভূমের ময়ূরাক্ষী নদী এবং ময়ূরাক্ষীর যে সেচ খাল রয়েছে তার পার্শ্ববর্তী এলাকার চাষীরা বৃষ্টির অপেক্ষা না করে ঝুঁকি নিয়েই সেচের জলে চাষ শুরু করে দিয়েছেন। কারণ গত সপ্তাহের শেষের দিক থেকে এই সেচ খাল থেকে অল্প পরিমাণে জল দেওয়া শুরু করা হয়। তবে এই জল কত দিন সরবরাহ করা হবে তা নিয়েও রয়েছে অনিশ্চয়তা। কারণ বৃষ্টি না হওয়ায় তিলপাড়া জলাধারে এমনিতেই জলের পর্যাপ্ত সঞ্চয় নেই। ঝাড়খণ্ডের ম্যাসাঞ্জোর জলাধার থেকে স্বল্প পরিমাণে যে জল বয়ে আসছে সেই জলই চাষের কাজে দেওয়া হয়েচ্ছে।
advertisement
আরও পড়ুন- হাটজানবাজার রেল ওভারব্রিজ নিয়ে সংসদে সরব শতাব্দী রায়,আশার আলো দেখছেন স্থানীয়রা
আরও পড়ুন - স্বাধীনতা আন্দোলনে দুবরাজপুর, এই ঐতিহাসিক কাহিনী অনেকের অজানা
যে সকল চাষীরা বৃষ্টির অপেক্ষায় না থেকে এইভাবে ঝুঁকি নিয়ে সেচের জলে চাষাবাদ শুরু করে দিয়েছেন তাদের দাবি, সময় দেখতে দেখতে পেরিয়ে যাচ্ছে, এখনই যদি বীজ রোপণ করা-সহ অন্যান্য কাজ শুরু করা না হয় তাহলে কোনওভাবেই ফসল উঠবে না। বর্ষার দেখা এমনিতেই নেই, এরপর সময় পেরিয়ে গেলে কিছুদিন পরেই আবহাওয়ার পরিবর্তন ঘটবে। তখন আর এই খারিফ শস্য ফলানো সম্ভব হবে না।
Madhab Das