এই কাঁথা স্টিচের কাজ করে বিয়ে দিয়েছেন তিন মেয়ের। তাঁর বাবার আদি বাড়ি শ্রীকৃষ্ণপুর এবং পরে জয়কৃষ্ণপুরে তাঁর বাবারা থাকতে শুরু করেন। ভেদিয়া বালিকা বিদ্যালয়ে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন। পঞ্চম শ্রেণিতে সেলাইয়ের ক্লাসে সেলাই ফোঁড়ের কাজ তাঁকে আকর্ষণ করে। তারপর মায়ের কাঁথা স্টিচের কাজ তাঁকে প্রথাগত শিক্ষার বাইরে সূচি শিল্পই মুগ্ধ করে। তকদিরা বেগমের হাত দিয়ে অনেক তরুণীর সাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন পূরণ হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: মারাত্মক কুয়াশার দাপট, তারমধ্যে হেলমেট ছাড়াই বেপরোয়া গতিতে ছুটছে বাইক! তারপরের ঘটনা ভয়ঙ্কর
পুরাতন কাঁথা স্টিচ থেকে বেরিয়ে আধুনিক ডিজাইনের কলকা ডিজাইনে মোটিফ ফুটিয়ে তোলেন অবলিলায়। রাজ্য ও জাতীয় স্তরে অনেক সম্মাননা জমা তাঁর ঝুলিতে। তকদিরা বেগম জানান, ১৯৯৫ সালে ন্যাশানাল মেরিট অ্যাওয়ার্ড, ১৯৯৬ সালে ন্যাশানাল অ্যাওয়ার্ড এবং ২০০৯ সালে শিল্পগুরু অ্যাওয়ার্ড পান তিনি। তিনি বলেন, সংখ্যালঘু সংরক্ষণশীল পরিবার হিসেবে এখন মেয়েরা কেউ ঘরে বসে থাকে না। তাঁর মতো অনেক মেয়েই সাবলম্বী হয়েছেন।
আরও পড়ুন: মাধ্যমিকের ভৌতবিজ্ঞান পরীক্ষা নিয়ে চিন্তিত? রইল দারুণ নম্বর পাওয়ার সহজ উপায়, দেখে নিন
তিনি আরও জানান পর্দাসীন থেকেও তিনি দেশের বহু জায়গাই ট্রেড ফেয়ারে অংশ গ্রহণ করেছেন। কোনও অসুবিধা হয় নি।
সৌভিক রায়






