শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট যে আবেদন জানাই বোলপুর পৌরসভার কাছে তার পরিপ্রেক্ষিতে তাদের তরফ থেকে তৎপরতা শুরু করা হয়। তাদের তরফ থেকে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষকে একটি চিঠি দেওয়া হয় এবং সেই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে একটি বৈঠকও হয়েছে। যদিও সেই বৈঠকে মেলা হবে, না হবে না অথবা কোথায় হবে সেই নিয়ে কোন সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি। কারণ সেদিনের বৈঠকে বোলপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান সহ অন্যান্য কাউন্সিলররা উপস্থিত থাকলেও উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন না। তবে সেই বৈঠকেই দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হয় বিভিন্ন সুবিধা-অসুবিধা সমস্যা নিয়ে।
advertisement
আরও পড়ুন: ৩০ টাকাতেই জীবন বদল যুবকের, কোটি টাকা জয়! আরও এক বিজেতা দ্বারস্থ পুলিশের
পৌষ মেলা নিয়ে যখন হাতে আর মাত্র কয়েকটা দিন এবং এই নিয়ে জট চলছে সেই সময় আগামী ২৬ নভেম্বর সেই জট খুলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ ঐদিন একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হবে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বীরভূম জেলা প্রশাসনের। বিশ্বভারতীর তরফ থেকেই বীরভূম জেলা প্রশাসনকে ঐদিন বৈঠক ডাকার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। আশা করা হচ্ছে আগামী ২৬ নভেম্বর ভাগ্য নির্ধারণ হবে এই বছর পৌষ মেলার।
আরও পড়ুন: শপথ নিলেন যেদিন, সেদিনই অধীরের অভিযোগপত্র পেলেন নতুন রাজ্যপাল
বীরভূম জেলাশাসক বিধান রায় এই বিষয়ে জানিয়েছেন, "বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী একটি চিঠি দিয়েছেন বৈঠক করার বিষয়ে এবং সেই চিঠি পাওয়ার পর বৈঠকে উপস্থিত থাকা নিয়ে আমরা সদিচ্ছা প্রকাশ করেছি। বৈঠকে আমি ছাড়াও বীরভূম জেলা পুলিশ সুপার এবং অন্যান্য আধিকারিকরা উপস্থিত থাকবেন। আশা করছি এই দিনের এই আলোচনা সদর্থক হবে এবং একটি সিদ্ধান্তে আসা যাবে।"
---Madhab Das