অন্যদিকে একইভাবে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরত্বের মধ্যেই আরও একটি সেতু রয়েছে সদাইপুর থানার অন্তর্গত বক্রেশ্বর নদীর উপর। এই সেতুটির অবস্থাও খুব একটা ভালো নেই বলেই দাবি করেছেন স্থানীয়রা। তবে ইদানিং শাল নদীর উপর যে সেতুটি রয়েছে সেই সেতুটির একাংশের মেরামতির কাজ শুরু হয়েছে। কিন্তু স্থানীয়দের তরফ থেকে জানা যাচ্ছে এই সেতুটি খুব পুরাতন নয়। স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রশ্ন কীভাবে নতুন এই সেতুটির একাংশ এইভাবে নষ্ট হয়ে গেল?
advertisement
আরও পড়ুনঃ 'চাকরি না হলে উঠবেন না'! জমি হারাদের লাগাতার বিক্ষোভ বক্রেশ্বরে
তাদের প্রশ্ন তাহলে কী অনুৎকৃষ্ট জিনিসপত্র দিয়ে এই সেতু তৈরি করা হয়েছিল? স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, সেতুটির একাংশ দিন কয়েক আগেই ভেঙ্গে যায় এবং এমনভাবে ভেঙে গিয়েছিল যে যেকোন সময় বিপদ ঘটে যেতে পারতো। সেতুর নিচের দিকের অংশ ভেঙ্গে ভেঙ্গে পড়তে শুরু করেছিল। তবে এখন সেই সেতু মেরামতির কাজ শুরু হলেও তাদের তরফ থেকে আশঙ্কা করা হচ্ছে, অন্য অংশ হয়তো খুব তাড়াতাড়ি এমন ভাবে ভেঙ্গে পড়তে পারে।
আরও পড়ুনঃ শীঘ্রই পরিশ্রুত পানীয় জল পাওয়ার সম্ভাবনা চাঙ্গুরিয়ার বাসিন্দাদের
এই পরিস্থিতিতে তারা দাবি তুলেছেন যাতে উৎকৃষ্ট মানের জিনিসপত্র দিয়ে যেন এই সেতু মেরামতি করা হয়, যাতে করে ওই রাস্তা দিয়ে চলাচলকারীরা নিশ্চিন্তে সেতু পারাপার করতে পারেন। কারণ ওই রাস্তাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বেহাল অবস্থায় থাকা শাল নদীর উপর এই সেতু মেরামতির কাজ শুরু হলেও বক্রেশ্বর নদীর উপর যে সেতু রয়েছে সেই সেতু মেরামতি নিয়ে এখনো পর্যন্ত কোনো হেলদোল দেখা যায়নি কর্তৃপক্ষের।
Madhab Das





