ব্যবসায়ীদের তরফ থেকে জানা যাচ্ছে, তাদের ব্যবসার জন্য কোন স্থায়ী জায়গা না থাকার কারণে তারা কখনো নদীর ধারে, কখনো আবার বাউল মঞ্চের পাশে মাছ বিক্রি করেন। অন্যান্য অনুষ্ঠানের সময় তাদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় নদীর ধারে। আবার প্রতি সপ্তাহের মঙ্গলবার এবং শনিবারও তাদের মাছ বিক্রির জন্য যেতে হয় নদীগর্ভে। এমন হয়রানির কারণ হিসাবে তাদের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে, মাছ বিক্রি করার জন্য কোন স্থায়ী জায়গা করে দেওয়া হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুনঃ স্কুল খোলা, কিন্তু কোনও পড়ুয়ার দেখা নেই বহড়াপুর গ্রামে!
যদি কোন স্থায়ী জায়গা এবং মাথার উপর ছাদ করে দেওয়া হয় তাহলে তারা সেই জায়গাতেই প্রতিদিন মাছ বিক্রি করবেন। জয়দেবের মত এমন তীর্থক্ষেত্রে রাস্তার ধারে মাছ বিক্রি করার ফলে মাছের যে দুর্গন্ধ তা ছড়াচ্ছে। এর পাশাপাশি কেন্দুলী গ্রাম পঞ্চায়েতের সাফাই কর্মীরা ক্যামেরার সামনে কিছু বলতে না চাইলেও তাদের অভিযোগ, মাছ বিক্রেতারা মাছের আঁশ এবং অন্যান্য অবশিষ্ট অংশ নর্দমায় ফেলে দেওয়ার কারণে নর্দমা আরও নোংরা হচ্ছে।
আরও পড়ুনঃ সাঁইথিয়ার বহরাপুর গ্রামে বোমাবাজির ঘটনায় গ্রেফতার ১২
তাদের বারবার এখানকার নর্দমা পরিষ্কার করার জন্য হাত লাগাতে হচ্ছে। মাছ বিক্রেতাদের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, স্থায়ী জায়গা করে দেওয়ার জন্য তারা বারবার প্রশাসনকে জানিয়েছেন, তবে প্রশাসনিকভাবে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। যদিও এই বিষয়ে প্রশাসনিকভাবে কেউ কোনো প্রতিক্রিয়া দিতে চান নি।
Madhab Das