স্থানীয় বাসিন্দা এবং মন্দিরের সেবায়েতদের দাবি-দাওয়া অনুযায়ী ওই পুরাতন ব্রিজের ঠিক পাশেই একটি কজওয়ে তৈরি করার কাজ শুরু করে পূর্ত দফতর। দীর্ঘদিন ধরে সেই কাজ চলার পর অবশেষে বৃহস্পতিবার থেকে সেই কজওয়ে সমস্ত ধরনের যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হল। সমস্ত ধরনের যানবাহন চলাচল খুলে দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা থেকে শুরু করে যান চালকরা। কারণ ওই দুর্বল সেতু দিয়ে যান চলাচল বন্ধ থাকার কারণে বক্রেশ্বর থেকে কলকাতাগামী সরকারি বাস সম্পূর্ণভাবে বন্ধ ছিল।
advertisement
আরও পড়ুনঃ গালওয়ানে শহীদ বীরভূমের রাজেশ ওরাংকে শ্রদ্ধা
পাশাপাশি সিউড়ি থেকে বক্রেশ্বরগামী বাসগুলিকে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার ঘুরে যাতায়াত করতে হত। এই সমস্যা দূর হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে খুশি বাস চালকরাও। অন্যদিকে বক্রেশ্বরে আগত পর্যটকদের মধ্যে যে বিরক্তিকর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল তাও এবার দূর হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। প্রশাসন সূত্রে জানা যাচ্ছে আপাতত যে কজওয়ে সমস্ত ধরনের যান চলাচলের জন্য তৈরি করা হয়েছে তা ৫২ মিটার দৈর্ঘ্যের এবং ২৫০ মিটার লম্বা পাকা কজওয়ে।
আরও পড়ুনঃ বিয়ের পর থেকেই চরম অশান্তি, শ্বশুরবাড়িতে যে কাণ্ড ঘটালেন জামাই, দিশেহারা সকলেই...
এই কজওয়ে তৈরি করার জন্য ১৮০০ ব্যাসার্ধ বিশিষ্ট ১৯টি হিউম পাইপ ব্যবহার করা হয়েছে। পাশাপাশি এটাও জানা যাচ্ছে, এই কজওয়ে চালু হয়ে যাওয়ার পর পুরাতন ব্রিজটি ভেঙে ফেলা হবে এবং নতুন ব্রিজ তৈরি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে।
Madhab Das