এরই মধ্যে সিউড়ি থেকে আরেকটি কেন্দ্রীয় তদন্তকারীর সংস্থার টিম এসে পৌঁছায় পাঁচামি এলাকায়। সেখানে টুলু মন্ডলের যে সকল খাদান এবং ক্রাশার রয়েছে সেই সকল এলাকা ঘুরে দেখেন আধিকারিকরা এবং সেখানকার অফিসগুলিতে তারা হানা দিয়ে সিউড়ি তল্লাশি চালান। বিকাল চারটে নাগাদ এই এলাকা থেকে তারা বের হন।
আরও পড়ুনঃ বিনামূল্যে মেয়েদের ক্যারাটে প্রশিক্ষণ দিয়ে নজির পুলিশকর্মীর
advertisement
অন্যদিকে রায়পুর পেট্রোল পাম্প থেকে বেরিয়ে আসা আধিকারিকদের টিমটি পৌঁছে যায় রামপুরহাট এলাকার সালবাদরা পাথর খাদান ও ক্রাশার এলাকায়। সেখানেও বেশ কিছুক্ষণ ধরে তল্লাশি চালানোর পর আধিকারিকদের টিম এলাকা ছাড়ে। একের পর এক জায়গায় এইভাবে হানা দেওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে সকাল থেকেই টানটান উত্তেজনা মহম্মদবাজার এলাকায়।
আরও পড়ুনঃ প্রায় ১১ ঘন্টা, বীরভূম তোলপাড় করে ফেলল ইডি! তাহলে কি এখানেও? প্রবল গুঞ্জন
তবে এই সকল চার চারটি জায়গায় হানা দিয়ে আধিকারিকদের হাতে কি এসেছে তা সম্পর্কে তারা কিছু জানাননি। তবে সত্তর মারফত জানা যাচ্ছে সেখানে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র খতিয়ে দেখার পাশাপাশি বেশি নথি তারা সংগ্রহ করে নিয়ে গেছেন। এখন সেই সকল নথিতে কি রয়েছে তাই এখন প্রশ্নের।
Madhab Das