জানা যাচ্ছে, আগে লটারির টিকিট বিক্রি করে ২০ শতাংশ কমিশন পাওয়া যেত। পরে সেই কমিশন কমিয়ে করা হয় ১০ শতাংশ এবং এখন তা আরও কমিয়ে করা হয়েছে পাঁচ শতাংশ। এরই পরিপ্রেক্ষিতে লটারির টিকিট বিক্রেতারা নিজেদের আয় নিয়ে অসন্তুষ্ট হওয়ার ফলে বিক্রি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন। তবে সিউড়ির কিছু লটারি টিকিট বিক্রেতারা সম্প্রতি আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে এজেন্সিদের সঙ্গে সমঝতায় এসেছেন এবং নির্দিষ্ট একটি দামে টিকিট বিক্রি করবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: নাইন এমএম পিস্তল-সহ আরও কত কী! BSF-এর অস্ত্র প্রদর্শনী কোচবিহার রাজ বাড়িতে
এর পাশাপাশি তাদের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, সংস্থার তরফ থেকে কমিশন বৃদ্ধির বিষয়ে কোনো রকম সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। তবে এই লড়াই কেবলমাত্র সিউড়ি বা আশেপাশের এলাকা থেকে চালালে হবে না। গোটা রাজ্য জুড়ে যদি সমস্ত লটারির টিকিট বিক্রেতারা সংস্থার বিরুদ্ধে লড়াই চালান তাহলে তারাও সেই লড়াইয়ে সামিল হবেন। এই সিদ্ধান্তের ফলে সাময়িকভাবে পুনরায় সিউড়িতে লটারির টিকিট বিক্রি চালু হলেও আগামী দিনে ফের তা বন্ধ হবে না এমন কোন নিশ্চয়তা নেই। শ্রমিক নেতাদের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতেই সিউড়ি শহর এবং তার পার্শ্ববর্তী এলাকায় ক্ষুদ্র লটারির টিকিট বিক্রেতারা পুনরায় সিদ্ধান্ত নিয়েছেন টিকিট বিক্রি করার। তবে তারা এও জানিয়েছেন, যদি রাজ্যজুড়ে সংস্থার বিরুদ্ধে কমিশন বৃদ্ধি করার জন্য আন্দোলনে নামেন তাহলে তারাও আন্দোলনে নামবেন।
Madhab Das