এই গ্রামের রাস্তাঘাট থেকে শুরু করে বিভিন্ন পরিষেবার ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন চোখে পড়ছে। গ্রামে ঢোকার রাস্তা থেকে শুরু করে সবকিছুই এখন ঝাঁ চকচকে। এমনকি গ্রামের রাস্তা ঢোকার ঠিক মুখেই তৈরি করা হচ্ছে একটি তোরণ। যে তোরণটিও বিপুল অর্থ খরচ করে তৈরি করা হচ্ছে তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। এই তোরণের কারুকার্য চোখে পড়ার মতো। যদিও সেই কাজ এখনও সম্পূর্ণ হয়নি।
advertisement
আরও পড়ুন: অনুব্রতকে জামিন না দিলে মাদক মামলায় ফাঁসবে পরিবার, হুমকি চিঠি পেলেন বিচারক
তবে অনুব্রত মণ্ডল সিবিআই হেফাজতে যাওয়ার পর এই উন্নয়ন নিয়ে গ্রামের বাসিন্দারা সেইভাবে কোনও কথা বলতে চাইছেন না। শুধু তারা জানাচ্ছেন, গ্রামে এলে মাটির মানুষের মতোই ব্যবহার ছিল অনুব্রত মণ্ডলের।
শুধু গ্রামের উন্নয়ন হয়েছে এমন নয়, অনুব্রত মণ্ডলের বসতবাড়ির 'উন্নতিও' চোখে পড়ার মতো। সেখানে থাকা মাটির বাড়ি দোতলা পাকা দালানে পরিণত হয়েছে এবং অনুব্রত মণ্ডলের আনুকূল্যেই সেখানকার দুর্গা মন্দির এবং নাটশালা নতুন ভাবে তৈরি হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। যদিও স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এই বাড়ি অনুব্রত মণ্ডলের বাবা আগেই করেছেন। আর যে দুর্গা মন্দিরটিতে রয়েছে সেটির অনুব্রত মণ্ডল আর তাঁর তুতোভাইরা মিলে তিন ভাগিদার রয়েছেন।
আরও পড়ুন: মানিক ভট্টাচার্যকে অপসারণ রাজ্যের! আগামিকালই দায়িত্বে নতুন পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল
তবে অনুব্রত মণ্ডলের গ্রামের বাড়ি এবং দুর্গা মন্দির এখন তালা বন্ধ। অনুব্রত মণ্ডল দুর্গা পূজার সময় এখানে চারদিন আসেন এবং পুজোয় অংশগ্রহণ করেন বলেই জানা যাচ্ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের থেকে। এর পাশাপাশি জানা যাচ্ছে এই বাড়িতেই অনুব্রত মণ্ডল গ্রামে এলে থাকেন।
মাধব দাস