খেজুর গুড়ের রস ফোটানো হয়। রসগোল্লার জন্য জাঁক দিয়ে জল বের করে রাখা ছানাকে সাইজ মতো গোল আকারে পাকানো হয় হাত দিয়ে। এবার ওই রসের মধ্যে ডুবিয়ে রাখা হয় ছানার গোলাকার মণ্ড গুলোকে।এভাবেই তৈরি হয় খেজুর গুড়ের রসগোল্লা।খেজুর গুড়ের সন্দেশেরও শীত পড়তে না পড়তেই চাহিদা বাড়ে। ৭ টাকা থেকে শুরু করে ১৫ টাকা পর্যন্ত বিভিন্ন সাইজের খেজুর গুড়ের রসগোল্লা বিক্রি হয় মিষ্টির দোকানে। ঐতিহ্যবাহী এই মিষ্টির কদর সারা বিশ্বে।
advertisement
আরও পড়ুন- বিয়ের আংটি খুলে ফেলেছেন অভিষেক! ঐশ্বর্যর সঙ্গে কি পাকাপাকি ভাবে সংসার ভাঙছেন অমিতাভ পুত্র?
আরও পড়ুন- সম্পূর্ণ ‘নগ্ন’ অ্যানিমাল রণবীর! সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরছে ভাইরাল ক্লিপ, দেখেছেন কি?
রামপুরহাটের এক মিষ্টির কারিগর জানায়, খেজুর গুড়ের সন্দেশ ও রসগোল্লা দুধ ও গুড়ের মিশ্রণে তৈরি মিষ্টি। যা মুখে দিলেই গলে যায়। ছানার সঙ্গে খেজুর গুড় মিশিয়ে তা মাঝারি আঁচে ফুটিয়ে পাক তৈরি করা হয়। এই পাক দিয়েই তৈরি হয় বিভিন্ন রকমের সন্দেশ। বিভিন্ন আকারের জন্য এই পাক বিভিন্ন ছাঁচে ফেলা হয়। নলেন গুড়ের সন্দেশ তৈরি করতে, শুধুমাত্র দুটি মৌলিক উপাদান প্রয়োজন। তবে বীরভূমে খেজুর গুড়ের সন্দেশের থেকে বেশি চাহিদা খেজুর গুড়ের রসগোল্লার।
এখনও সেইভাবে শীতের দেখা মেলেনি বীরভূমে। তবে শীতের অনুভূতি শুরু হতেই খেজুর গুড়ের রসগোল্লার চাহিদা বেড়েছে তুঙ্গে। এছাড়াও পৌষ পার্বন এলে এই সন্দেশ ও রসগোল্লার বাজার আরও বাড়ে।
সৌভিক রায়