ঘটনাস্থলে বেশ কিছুক্ষণ পড়ে থাকে ওই সিভিক ভলেন্টিয়ার। পরবর্তী সময় তার সঙ্গে যে সমস্ত কর্তব্যরত পুলিশ অফিসারেরা এসেছিল তাঁরা খবর পেয়ে তাঁকে উদ্ধার করে বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে আসে চিকিৎসার জন্য। সেখানে বেশ ডাক্তারবাবুরা চিকিৎসা করার পর দেখেন সুকান্ত চৌধুরীর পায়ের একটি অংশ ভেঙে গেছে তড়িঘড়ি তার পায়ে প্লাস্টার করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন- বোলপুরে পাশাপাশি দুই মন্দিরের তালা ভেঙে চুরি
ডাক্তার বাবুরা একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করেছেন, তাঁর পায়ে কতটা আঘাত লেগেছে তা জানার জন্য। পাশাপাশি হাসপাতাল সূত্রে খবর তাঁর পায়ে একটি ছোট অস্ত্রোপচার করা হতে পারে তার জন্য মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত নেবে।
ইতিমধ্যেই খবর পেয়ে শান্তিনিকেতন থানা ও পারুই থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী লোহাগড় গ্রামে গিয়ে পৌঁছেছে। কেন ওই সিভিক ভলেন্টিয়ার সুকান্ত চৌধুরীকে মারধর করা হলো তা নিয়ে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। যদিও এখনও পর্যন্ত কারা করেছে তা এখন জানা যায়নি। পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে পাশাপাশি জানার চেষ্টা করছে ওই সমস্ত অপরিচিত ব্যক্তিদের সঙ্গে সুকান্ত চৌধুরীর কোনও শত্রুতা ছিল কি না। এর পেছনে অন্য কোন কারণ রয়েছে কি না।
আরও পড়ুন- 'এই' কারণে ক্ষতিগ্রস্ত আলু চাষ! চিন্তার ভাঁজ চাষিদের কপালে
যদিও আহত সিভিক ভলেন্টিয়ার সুকান্ত চৌধুরী জানান তাঁকে কারা মেরেছে বা কেন মেরেছে তিনি কিছু বলতে পারবেন না। বেশ কিছু অপরিচিত ব্যক্তি তার ওপর এসে আক্রমণ করে এবং তাকে বেধড়ক মারধর করে এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি তিনি বলেছেন পারুই থানার থেকে তল্লাশীর জন্যই তিনি এসেছিলেন শান্তিনিকেতন থানার লোহাগড় গ্রামে। পুলিশ ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে যদিও কাউকে এখনো পর্যন্ত গ্রেফতার করা বা আটক করা সম্ভব হয়নি।





