এই চার ধরনের সাপ হলো গোখরো বা খরিস, আলান বা কেউটে, ডোমনা চিতি বা কালাচ এবং চন্দ্রবোড়া। এছাড়াও বিষধর সাপ হিসেবে রয়েছে শাঁখামুটি। যদিও এই সাপ কামড়ায় না বলেই জানিয়েছেন দীনবন্ধু বিশ্বাস। এছাড়াও পাঁচ রকম ক্ষীণবিষ সাপ রয়েছে যাদের কামড়ে মানুষের কিছু হয় না। সেই সাপগুলি হল লাউডগা, কাল নাগিনী, ব্রাউন ভাইন স্নেক, ইনি এবং সিববল স্মুথ স্কেল ওয়াটার স্নেক। বর্ষার সময় বৃষ্টির কারণে মাঠ ঘাটে ইঁদুরের গর্তে জল ঢুকে যাওয়ার কারণে ইঁদুর সেই সকল গর্ত থেকে বেরিয়ে পড়ে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পুজোর আগে ১০১ কোটি ৯৬ লক্ষ টাকা ঋণ পেলেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা
আবার সেই সকল গর্তে থাকা সাপও বেরিয়ে পড়ে। এই সময় মূলত খাবারের সন্ধানেই সবচেয়ে বেশি সাপদের লোকালয়ে ঢুকে যেতে দেখা যায়। এই পরিস্থিতিতে সাপেদের থেকে সুরক্ষিত থাকার জন্য রাতে বের হলে অবশ্যই হাতে টর্চ রাখার পরামর্শ দিয়েছেন দীনবন্ধু বিশ্বাস। বিষধর সাপ যেহেতু গভীর রাতে বের হয় তাই ঘুমানোর সময় ভালো করে মশারি টাঙ্গাতে হবে এবং সেই মশারি বিছানার নিচে গুঁজে রাখতে হবে।
আরও পড়ুনঃ সাত মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না ইরিগেশন কলোনির সিকিউরিটিরা
এছাড়াও যে সকল জায়গা থেকে সাপ ঢোকার সম্ভাবনা রয়েছে সেই সকল জায়গায় ব্লিচিং পাউডার কার্বলিক অ্যাসিড ইত্যাদি দিতে হবে এবং নজর রাখতে হবে সেগুলি যাতে বৃষ্টিতে ধুয়ে না যায়। দীনবন্ধু বিশ্বাস জানিয়েছেন সবচেয়ে বড় বিষয় হল, সাপে কামড়ালে সেই সাপ বিষধর না নির্বিষ তা দেখার আগেই হাসপাতালে যেতে হবে চিকিৎসার জন্য।
Madhab Das