প্রসঙ্গত, বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী অভিযোগ করেছেন,নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন জমি দখল করে রেখেছেন। শুধু অভিযোগ নয়, জমি খালি করার নির্দেশ দিয়ে তাঁর শান্তিনিকেতনের ‘প্রতীচী’ বাড়িতে নোটিশও লাগিয়ে দিয়েছে। এমনকি, বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী বলেছেন, “অমর্ত্য সেন নোবেল পাননি। উনি নিজেকে নোবেল জয়ী বলে দাবি করেন।” যা নিয়ে উঠেছিল বিতর্কে ঝড়।
advertisement
“দ্যা নোবেল প্রাইজ” কমিটির ওয়েবসাইটে অমর্ত্য সেনের ছবি, ভিডিও সহ তাঁকে “নোবেলজয়ী” বলে উল্লেখ করা রয়েছে। ১৯৯৮ সালে সমাজ কল্যাণমূলক অর্থনীতিতে নোবেল পান বঙ্গ সন্তান অধ্যাপক অমর্ত্য সেন। সম্প্রতি “দ্যা নোবেল প্রাইজ” অমর্ত্য সেনের একটি ছবি টুইট করেছে। প্রায় ৪০ বছর আগে সোনাঝুরির ক্যানেল পাড় ধরে লালমাটির রাস্তায় সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছেন শান্তিনিকেতনের বাসিন্দা অমর্ত্য সেন।
আরও পড়ুন, মিনিটে মিনিটে শক্তি বাড়াচ্ছে ‘মোকা’! কোথায় করছে ল্যান্ডফল, বাংলায় কতটা প্রভাব
আরও পড়ুন, অনেকেই সম্ভবত জানেন না! মহিলাদের সাহায্যের জন্য রয়েছে এই প্রকল্পগুলি
সেই ছবি টুইট করে নোবেল কমিটি লেখে,”শিশুকন্যা ও শিশুপুত্রের ওজনগত পার্থক্য ও লিঙ্গ বৈষম্য শীর্ষক গবেষণার জন্য পশ্চিমবাংলার গ্রামাঞ্চলে সাইকেল নিয়ে যাতায়াতের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন অমর্ত্য সেন।”
Subhadip Pal