প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই পাঠশালা কখনোই প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান পদ্ধতির ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করবে না। বরং প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা পদ্ধতিকে আরও দৃঢ় ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাবে। এক্ষেত্রে বিদ্যালয়ে যাওয়ার আগে সকালের ফাঁকা সময়টাকে বেছে নেওয়া হয়েছে। শিশুকে উপযুক্ত শিক্ষা দেওয়ার লক্ষ্যে 'আনন্দ পাঠ' পাঠশালা ওই সময়ে কাজ করছে।
advertisement
আরও পড়ুন: দোলে 'বহিরাগতদের' জন্য দরজা বন্ধ বিশ্বভারতীর, বিকল্প আয়োজন বোলপুরে
এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি শেখানো হচ্ছে নাচ, গান, আঁকা। নানুর ও লাভপুর ব্লকের এই ধরনের সহায়ক পাঠশালাগুলো রূপায়ণের দায়িত্ব বেশ নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করছে লাভপুরের বীরভূম সংস্কৃতি বাহিনী। নানুর ও লাভপুর ব্লকের সমস্ত সহায়ক পাঠশালার শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নিয়ে লাভপুরের কালিকাপুর ডাঙায় অবস্থিত বীরভূম সংস্কৃতি বাহিনীর 'গুরুকুলে' এই পাঠশালার আয়োজন করা হয়েছে। আর সেখানে জেলাশাসক বিধান রায় নিজে উপস্থিত থেকে আনন্দ পাঠের উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানান এবং তাঁকে ক্লাস নিতেও দেখা যায়। সূত্রের খবর, বীরভূমে অধিকাংশ ব্লকেই এই ধরনের পাঠশালা চালু হয়ে গেছে। প্রায় শ-তিনেক 'আনন্দ পাঠ' পাঠশালা জেলাজুড়ে চলছে বলেও জানা গিয়েছে। এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন জেলার মানুষ।
সৌতিক চক্রবর্তী






