বিক্ষোভরত বিদ্যুৎ দফতরের ঠিকা কর্মীদের অভিযোগ, এই দুর্ঘটনার পর মৃত্যুর ঘটনা ঘটলেও অফিসের কারোর তরফ থেকে কোনও রকম ভাবে যোগাযোগ করা হয়নি, মৃত কর্মীর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে। তাদের দাবি অফিসার এবং অন্যান্যরা এই সকল ঠিকা কর্মীদের গরু ছাগলের মতো দেখে থাকেন। এই পরিস্থিতিতে যাতে মৃত ঠিকা কর্মীর পরিবারের সদস্যরা ক্ষতিপূরণ পান তার দাবিতেই এই বিক্ষোভ দেখানো হয়।
advertisement
বিক্ষোভরত কর্মীদের তরফ থেকে যে সকল দাবি দাওয়া তুলে ধরা হয়েছে তা হল, উপযুক্ত সময়ে মৃত কর্মীর পরিবারের সদস্যদের সমস্ত রকম সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে এবং ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। মৃত পরিবারের যেকোনও একজন সদস্যকে কাজে নিযুক্ত করতে হবে। এর পাশাপাশি এই সকল ঠিকা কর্মীদের তরফ থেকে আরও একটি দাবি তোলা হয়েছে, তা হল একটি ত্রিপাক্ষিক কমিটি তৈরি করে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে রাখা সত্ত্বেও কীভাবে এমন দুর্ঘটনা ঘটল তা তদন্ত করে বের করতে হবে।
আরও পড়ুন: টানা এগারো দিন বন্ধ বেশিরভাগ ট্রেন চলাচল, যাত্রীদের দুর্ভোগ চরমে
আরও পড়ুন: South 24 Parganas News: নিউজ 18 লোকালের খবরের জের! অবশেষে খোলা হবে টিকিট কাউন্টার, আশ্বাস রেলের
প্রসঙ্গত, দুর্ঘটনার দিন বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে রাখা হয়েছিল। এরই মধ্যে কাজ চলাকালীন বিদ্যুৎ সরবরাহ হঠাৎ চালু হয়। এমন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ঠিকা কর্মীদের অভিযোগ, সম্পূর্ণটাই আধিকারিকদের গাফিলতি। তাদের গাফিলতিতেই এমন মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে অবিলম্বে তদন্ত দরকার।
বিক্ষোভরত ঠিকা কর্মীদের এই সকল দাবি দাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে কিছু জানাননি রিজিওনাল ম্যানেজার কৃষ্ণকুমার মিশ্র।
Madhab Das