জানা যায়, জয়গাঁ-শিলিগুড়ি, জয়গাঁ-কোচবিহার, জয়গাঁ-আলিপুরদুয়ারের মধ্যে বাসের সংখ্যা বৃদ্ধি করা হবে। পাশাপাশি সময়ের দিকেও নজর রাখা হবে। কারণ অনেকেই যাতায়াত করবেন। তারা যাতে সহজেই সরকারি বাসের পরিষেবা লাভ করেন তা দেখা হবে বলে জানা পার্থপ্রতীম রায়। এদিন তিনি জেডিএ চেয়ারম্যানের কাছ থেকে ভুটানে ভারতীয়দের প্রবেশের নিয়ম সম্পর্কে শুনে যান। নিয়ম মেনেই বাস পরিষেবা দেওয়ার দিকে নজর রাখা হবে বলে তিনি জানান।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বোনাসের দাবিতে তুমুল উত্তেজনা কোহিনুর চা বাগানে
এর আগে এপ্রিল মাসে জয়গাঁ থেকে দুটি এন বি এস টি সি-র বাস পরিষেবা চালু হয়েছিল। জয়গাঁ থেকে শিলিগুড়ি এবং জয়গাঁ থেকে কোচবিহার রুটে বেসরকারি বাস পরিষেবা থাকলেও ছিল না কোনো সরকারি বাস। জনসাধারণের সরকারি বাসের দাবির কথা মাথায় রেখে এই দুটি বাস পরিষেবা চালু হয়। এর আগে এনবিএসটিসি-র বাস পরিষেবা জয়গাঁ থেকে কালিম্পং, জয়গাঁ থেকে দার্জিলিং এবং জয়গাঁ থেকে মালদা পর্যন্ত মিলত। কোচবিহারগামী বাসটি জয়গাঁ থেকে সকাল সাড়ে আটটার সময় ছাড়ে।
আরও পড়ুনঃ প্যান্ডেলে যাওয়ার অপেক্ষায় ঢাকিরা, চলছে মহড়া
কোচবিহার থেকে আলিপুরদুয়ার হয়ে ওই বাসটি জয়গাঁয় সন্ধ্যা ছয়টা বেজে কুড়ি মিনিটে এসে পৌঁছায়। অপর বাসটি আলিপুরদুয়ার ডিপো থেকে ভোর সাড়ে পাঁচটায় ছাড়ে। সকাল সাড়ে সাতটার মধ্যে তা জয়গাঁ বাস টার্মিনাসে ঢুকে যায়। এরপর তা সেখান থেকে শিলিগুড়ির উদ্দেশে রওনা দেয়। বেলা সাড়ে বারোটায় তা শিলিগুড়ি পৌঁছে যায়। শিলিগুড়ি থেকে বাসটি দুপুর তিনটের সময় জয়গাঁর উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার সময় তা পৌঁছে যায় জয়গাঁয়।
Annanya Dey