যা প্রতিবছরই ডুয়ার্সের বিভিন্ন প্রান্তে জাকজমকপূর্ণভাবে পালিত হয়। ইতিমধ্যেই ডুয়ার্সের কালচিনি ব্লকে শুরু হয়ে গিয়েছে ছট পুজোর প্রস্তুতি। কালচিনির সাবিত্রী ভবন ধর্মশালায় কালচিনি ছট পুজো বাসরাঘাট সেবা সমিতির পক্ষ থেকে একটি বিশেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আরও পড়ুন: হাট থেকে আর ফেরা হল না বৃদ্ধের! বাড়ি ফেরার পথেই সব শেষ
advertisement
এই বৈঠকে একাধিক বিষয়ে আলোচনা করা হয়। প্রসঙ্গত ডুয়ার্সের অন্যতম বিগ বাজেটের ছট পুজোর আয়জন করা হয় কালচিনি ব্লকের এই বাসরা ঘাটে। পুরো ঘাটকে আলোয় সাজিয়ে তোলা হয়। তবে এবছর সবচেয়ে বড় সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে বুনো হাতি। কারণ বাসরা নদীর ঘাটে মাঝেমধ্যেই দেখা মিলছে হাতির দলটিকে।
আরও পড়ুন: আধুনিকতার ছোঁয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে প্রদীপের আলো! চরম সঙ্কটে মৃৎশিল্পীরা
ছটপুজো কমিটির পক্ষ চঞ্চল দাস গিয়েছে, “এই ঘাটে প্রতিবছর ছট পুজোর আয়োজন করে থাকি আমরা। পুরো ঘাটটি সাজান হয়। আগের থেকেই ব্রতীরা ঘাটে নিজেদের জায়গা স্থায়ী করে রাখেন। এবারে নদী থেকে ৩০০ মিটারের দুরত্ব বজায় রেখে ছট পুজোর মন্ডপ তৈরি করা হবে। যাতে বন্যপ্রাণীদের থেকে ব্রতীদের সুরক্ষিত রাখা যায়।”
ছটপুজো উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়জন করা হয়। আর এই ছট পুজোকে সকল সম্প্রদায়ের মেল বন্ধনের একটি উৎসও বলা হয়। ডুয়ার্সের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নানা ভাষাভাষীর মানুষ ছট পুজোয় সময় এই বাসরা ঘাটে উপস্থিত হন।তবে ছটপুজো কমিটির পক্ষ থেকে বনদফতরের কাছে টহলদারির আবেদন জানানো হয়েছে।
Annanya Dey