West Medinipur News: গ্রাম থেকে বিদেশ যাত্রা, শিল্পকলায় মুগ্ধ গোটা দেশ! জানুন যুবকের প্রতিভা

Last Updated:

ছোট থেকেই শিল্পচর্চা পরিবারে। বেশ কয়েক বছর তিনি কাজ করেছেন অস্ট্রিয়াতে। এরপর তিনি সেখান থেকে ফিরে এসে বালিচকে তৈরি করেছেন স্টুডিও। সেখানেই তার জুনিয়র শিল্পী এবং বেশ কয়েকজন কর্মী কাজ করেন। বিভিন্ন ধরনের ভাস্কর্য দেশ-বিদেশে পাড়ি দেয়। 

+
ব্যস্ত

ব্যস্ত শিল্পী

ডেবরা,রঞ্জন চন্দ: প্রত্যন্ত গ্রামে জন্ম। বাবা একজন মৃৎশিল্পী। বাবাকে দেখেই হাতে খড়ি। তবে গ্রাম থেকে শহর শুধু নয়, এখন দেশ ছাড়িয়ে বিদেশের মাটিতে নিজের প্রতিভার ছাপ রেখেছেন প্রত্যন্ত গ্রামের এই শিল্পী। কখনও কাঠ কখনও পাথর আবার কখনও নিত্যনতুন জিনিসের একাধিক মনীষীর মূর্তি কিংবা বিমুর্ত ছবি ফুটিয়ে তুলছেন এই যুবক। ছোট থেকেই আঁকাঝোঁকার শখ থাকলেও বড় হয়ে তার এই শিল্পচর্চাকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন তিনি। ভারতের পাশাপাশি বিদেশেও একাধিক শিল্প প্রতিভার প্রদর্শন করেছেন। সম্প্রতি ফ্রান্সে গিয়ে তৈরি করেছেন অসাধারণ ভাস্কর্য। পড়াশোনা কিংবা উচ্চ শিক্ষা নয়, শিল্প কলা নিয়ে গ্রাম থেকে আজ দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্ব ক্ষেত্রে সমাদৃত গ্রামের ছেলে।
বর্তমানে নিজের বাড়িতেই করেছে স্টুডিও। সেখানে বসেই সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের ভাস্কর্য তৈরি করে এই যুবক। কখনও কাঠকে কেটে তাকে বিভিন্ন আকার দিয়েছে সে আবার কখনও ছেনি হাতুড়ি দিয়ে পাথর কেটে তৈরি করেছে একাধিক মনীষীর মূর্তি। নিজের জেলার পাশাপাশি দেশ এবং বিদেশেও তার এই হাতের তৈরি ভাস্কর্য বিক্রি হয়েছে। তবে প্রত্যন্ত গ্রামের এই যুবকের শিল্পশৈলী এবং তার হাতে তৈরি একাধিক ভাস্কর্য দেখে মুগ্ধ হন সকলে। নিজের দক্ষতা এবং চর্চায় নিজেকে গড়ে তুলেছেন আন্তর্জাতিক শিল্পী হিসেবে। তাঁর হাতে ফুটে ওঠে বিভিন্ন ধরনের নিত্য নতুন ভাস্কর্য।
advertisement
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার প্রত্যন্ত গ্রাম এলাকা থেকে উঠে এসে আজ তিনি দেশ ও দশের কাছে সুনাম অর্জন করেছেন। বিদেশি আর্ট স্টুডিওতে যেমন কাজ করেছেন, তেমনই বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চিত্রকলা ও ভাস্কর্য প্রদর্শনী ও প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন। এখনও তাঁর হাতে তৈরি নানান ভাস্কর্য পাড়ি দেয় বিদেশে। হাতের ছোঁয়ায় ছেনি-হাতুড়ির সাহায্যে কখনও কাঠ, কখনও আবার পাথর কেটে বানিয়ে ফেলতে পারেন একাধিক মনীষী কিংবা বিভিন্ন বিমূর্ত ভাস্কর্য। বিদেশে বেশ কয়েক বছর কাটালেও তিনি দেশে ফিরে এসে বাড়িতেই তৈরি করেছেন আর্ট স্টুডিও। সেখানে বেশ কয়েকজন শিল্পীর সঙ্গে একাধিক কর্মী প্রতিদিন তৈরি করছেন বিভিন্ন শিল্পকলা।
advertisement
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বালিচকে তিনি তৈরি করেছেন এই আর্ট স্টুডিওটি। যেখানে ঢুকলে আপনি মোহিত হবেন। কোথাও বিবেকানন্দ, কোথাও এক মায়ের প্রতিকৃতি কোথাও আবার বিভিন্ন প্রাণীর ভাস্কর্য তিনি ফুটিয়ে তুলেছেন কাঠে। নিজেই অন্যান্য শিল্পীদের সঙ্গে বসে পড়েন কাজ করতে। ছেনি-হাতুড়ি দিয়ে তিনি পাথর কেটে তিনি সৃষ্টি করেছেন একের পর এক ভাস্কর্য। ডেবরার বালিচক এর বাসিন্দা দেবাশীষ বেরা। ছোট থেকেই শিল্পচর্চা পরিবারে। বেশ কয়েক বছর তিনি কাজ করেছেন অস্ট্রিয়াতে। এরপর তিনি সেখান থেকে ফিরে এসে বালিচকে তৈরি করেছেন স্টুডিও। সেখানেই তার জুনিয়র শিল্পী এবং বেশ কয়েকজন কর্মী কাজ করেন। বিভিন্ন ধরনের ভাস্কর্য দেশ-বিদেশে পাড়ি দেয়।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
West Medinipur News: গ্রাম থেকে বিদেশ যাত্রা, শিল্পকলায় মুগ্ধ গোটা দেশ! জানুন যুবকের প্রতিভা
Next Article
advertisement
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
দুর্গাপুর স্টেশনে গেলে আর ফিরতে ইচ্ছে হবে না! ২৪ ঘণ্টা মিলবে পানীয় জল আর অফুরন্ত খাবার
  • দুর্গাপুর স্টেশনে ২৪ ঘণ্টা ভেন্ডিং মেশিনে স্বাস্থ্যকর খাবার ও পানীয় পাওয়া যাবে

  • UPI-দিয়ে সহজেই পেমেন্ট করা যাবে

  • দুর্গাপুর স্টেশন স্মার্ট, পরিষ্কার এবং যাত্রী-সহযোগী স্টেশন হয়ে উঠছে

VIEW MORE
advertisement
advertisement