Kali Puja: বৈদ্যুতিক আলো নয়, প্রদীপের আলোতেই পুরুলিয়ার 'ঝনকাই সেনী' কালীপুজো

Last Updated:

এই মন্দিরে মায়ের গর্ভগৃহে কখনও বৈদ্যুতিক আলো জ্বালানো যায় না। বহুবার চেষ্টা করেও সফল হননি মিত্র পরিবারের সদস্যরা। আলো জ্বালালেই তা নিভে যায়

+
প্রদীপের

প্রদীপের আলোয় আলোকিত মা

পুরুলিয়া, শান্তনু দাস: বৈদ্যুতিক আলো নয়, প্রদীপের আলোতেই আলোকিত হন মা। প্রায় ১৬০ বছরেরও বেশি সময় ধরে একই রীতি বিদ্যমান পুরুলিয়া জেলার আদ্রার ‘ঝনকাই সেনী’ কালীপুজোয়।
মন্দিরের সেবাইত সাধন মিত্র জানান, “আজ থেকে প্রায় ১৬০ বছর আগে পূর্বপুরুষ রজনীকান্ত মিত্র স্বপ্নাদেশ পেয়ে আদ্রা থেকে রঘুনাথপুরগামী রাস্তার উপর ঝনকাই সেনীর সামনে এই কালীপুজো শুরু করেন। সেই সময় থেকে আজও, বছরভর মায়ের মৃন্ময়ী রূপেই পুজো হয়ে আসছে এখানে। বর্তমানে মায়ের একটি স্থায়ী মন্দির গড়ে উঠেছে, যা এখন পুনর্নির্মাণ ও সংস্কার করার কাজ চলছে।”
advertisement
এই মন্দিরের সবচেয়ে আশ্চর্য বৈশিষ্ট্য হল, মায়ের গর্ভগৃহে কখনও বৈদ্যুতিক আলো জ্বালানো যায় না। বহুবার চেষ্টা করেও সফল হননি মিত্র পরিবারের সদস্যরা। আলো জ্বালালেই কোনও না কোনওভাবে তা নিভে যায় বা সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। অবশেষে মিত্র পরিবার এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, মা নিজেই প্রদীপের আলো ভালোবাসেন।
advertisement
আজও মায়ের পুজো হয় কেবল প্রদীপের মৃদু শিখার আলোতেই। সেই আলোতেই যেন বিরাজ করেন দেবী মহামায়া, অন্ধকারে আলোর শাশ্বত প্রতীক হয়ে। সাধন মিত্র আরও জানান, “এই পুজো শুরু করার সময় মন্দিরের নীচে মাটি খুঁড়তে গিয়ে একটি গৌরীপঠ উদ্ধার হয়েছিল। গবেষকদের মতে, সেটি ষোড়শ শতকের। বর্তমানে দেবীমায়ার সঙ্গে সেই গৌরীপঠেরও পুজো হয় নিয়মিতভাবে।”
view comments
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Kali Puja: বৈদ্যুতিক আলো নয়, প্রদীপের আলোতেই পুরুলিয়ার 'ঝনকাই সেনী' কালীপুজো
Next Article
advertisement
Jemimah Rodrigues: ‘এই সফরে আমি প্রায় প্রতিদিনই কেঁদেছি, স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে...!’ ফাইনালে উঠে আবেগ্রপ্রবণ জেমাইমা
‘এই সফরে আমি প্রায় প্রতিদিনই কেঁদেছি, স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে...!’: জেমাইমা
  • ‘এই সফরে আমি প্রায় প্রতিদিনই কেঁদেছি’

  • স্বপ্নের মতো মনে হচ্ছে...

  • অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের ফাইনালে ওঠার পর আবেগপ্রবণ জেমাইমা

VIEW MORE
advertisement
advertisement