১৯৭১ সালের যুদ্ধে পাকিস্তাকে হারাতে এমন কী জিনিস ব্যবহার করেছিল ভারতীয় সেনা! এত বুদ্ধি, দেখে সাবাশি দেয় গোটা বিশ্ব

Last Updated:
১৯৭১ সালের যুদ্ধে সবথেকে বেশি কার্যকরী হয়েছিল ভারতীয় নৌবাহিনী। কারণ, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিশানায় ছিল পূর্ব পাকিস্তানের বর্তমান বাংলাদেশের চট্টগ্রামের বন্দর।
1/5
 সালটা ১৯৭১ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে একেবারে পর্যুদস্ত করেছিল ভারতীয় সেনা। শত্রু সেনাদের আত্মসমর্পণ করতে কার্যত বাধ্য করেছিল ভারতীয় সেনার জওয়ানরা। ১৯৭১ সালের যুদ্ধকে ভারত-পাক যুদ্ধের মধ্যে হওয়া অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। পূর্ব পাকিস্তানকে স্বাধীন করতে এই যুদ্ধ হয়েছিল।
সালটা ১৯৭১ ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে একেবারে পর্যুদস্ত করেছিল ভারতীয় সেনা। শত্রু সেনাদের আত্মসমর্পণ করতে কার্যত বাধ্য করেছিল ভারতীয় সেনার জওয়ানরা। ১৯৭১ সালের যুদ্ধকে ভারত-পাক যুদ্ধের মধ্যে হওয়া অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। পূর্ব পাকিস্তানকে স্বাধীন করতে এই যুদ্ধ হয়েছিল।
advertisement
2/5
 ১৯৭১ সালে ডিসেম্বরে মাত্র কিছুদিনের যুদ্ধেই সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় পাক সেনা।<br />তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭১ সালের যুদ্ধে সবথেকে বেশি কার্যকরী হয়েছিল ভারতীয় নৌবাহিনী। কারণ, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিশানায় ছিল পূর্ব পাকিস্তানের বর্তমান বাংলাদেশের চট্টগ্রামের বন্দর। নৌবাহিনীর পরিকল্পনা ছিল লিম্পেট মাইন পুঁতে পাক জাহাজগুলি ধ্বংস করা।
১৯৭১ সালে ডিসেম্বরে মাত্র কিছুদিনের যুদ্ধেই সম্পূর্ণ আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় পাক সেনা।তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭১ সালের যুদ্ধে সবথেকে বেশি কার্যকরী হয়েছিল ভারতীয় নৌবাহিনী। কারণ, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিশানায় ছিল পূর্ব পাকিস্তানের বর্তমান বাংলাদেশের চট্টগ্রামের বন্দর। নৌবাহিনীর পরিকল্পনা ছিল লিম্পেট মাইন পুঁতে পাক জাহাজগুলি ধ্বংস করা।
advertisement
3/5
 কিন্তু, এই পরিকল্পনা ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা ছিল পরিবেশ। কারণ, মাইনগুলি ৩০ মিনিটের মধ্যে বিস্ফোরিত হত। এই বাধা সমাধানের জন্য, ভারতীয় নৌবাহিনীর জন্য লিম্পেট মাইনের উপর কনডম পরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এর ফলে মাইনকে জলে রাখলেও ভিজে যাওয়া থেকে রক্ষা করা গিয়েছিল। এবং সময়মতো বিস্ফোরণ হয়ে পাকিস্তানি জাহাজগুলিকে করা সম্ভব হয়েছিল।
কিন্তু, এই পরিকল্পনা ক্ষেত্রে অন্যতম বাধা ছিল পরিবেশ। কারণ, মাইনগুলি ৩০ মিনিটের মধ্যে বিস্ফোরিত হত। এই বাধা সমাধানের জন্য, ভারতীয় নৌবাহিনীর জন্য লিম্পেট মাইনের উপর কনডম পরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। এর ফলে মাইনকে জলে রাখলেও ভিজে যাওয়া থেকে রক্ষা করা গিয়েছিল। এবং সময়মতো বিস্ফোরণ হয়ে পাকিস্তানি জাহাজগুলিকে করা সম্ভব হয়েছিল।
advertisement
4/5
গ্রামীণ রাজস্থান: জনসচেতনতার জাগরণ: চৌপালদের প্রতিটি গ্রামে মানুষকে অন্ধকারে থাকতে শেখানো হত। অনেক জায়গায় স্কুল বন্ধ ছিল, কিন্তু শিক্ষক বাচ্চাদের শেখাতেন যে আলো দেখানো মানে তোমার সৈনিক ভাইকে প্রতারণা করা। সেই সময়ে, লোকগীতিতেও যুদ্ধের কথা উঠতে শুরু করে – “আন্ধেরি রাত রি কেয়া রিছ, দুশমন জাভে দেখাই না দেখ, জওয়ান রা হংসলা ছামকে সাভার, ভারত মাতা রি জয় কারো।”
বিশেষজ্ঞদের মতে, চট্টগ্রাম বন্দর অভিযান ছিল ভারতীয় নৌবাহিনীর পাকিস্তানের জাহাজ চলাচল এবং সরবরাহ লাইনকে বিকল করে দেওয়ার প্রচেষ্টার একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
advertisement
5/5
গভীর বাঙ্কারের মতো পরিখা খনন করা হয়েছিল: ১৯৭১ সালে যোধপুরে পাকিস্তানি বিমানবাহিনীর হামলার প্রত্যক্ষদর্শী এলপিজি উদ্যোক্তা দীপক সিং গেহলট সেই সময়ের স্মৃতি শেয়ার করেছেন। গেহলট বলেন যে, যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রশাসন এবং অসামরিক প্রতিরক্ষা খালি জায়গায় L এবং U আকারে পাঁচ ফুট গভীর বাঙ্কারের মতো পরিখা খনন করে। সূর্যাস্তের আগে, লোকেরা তাদের খাবার খেত এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে প্রস্তুত থাকত।
ভারতীয় বিমানবাহিনীও এই অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
advertisement
advertisement
advertisement