বড় খবর! ২০১৭ সালের টেটের ফল হয়ত সোমবার রাতেই, বললেন গৌতম পাল
- Written by:VENKATESHWAR LAHIRI
- news18 bangla
- Published by:Uddalak B
Last Updated:
২০১৪ কিংবা ২০১৭ সালের টেট পরীক্ষা নেওয়া হলেও এত দিন পর্যন্ত পরীক্ষার্থীরা যেমন নিজেদের নম্বর জানতে পারেননি, হাতে পাননি শংসাপত্রও।
#কলকাতা: দীর্ঘদিন পর ২০১৭ সালের পরীক্ষার্থীদের রেজাল্ট সম্ভবত আজই প্রকাশ করতে চলেছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। চাকরীপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে এটি একটি বড় খবর৷ সোমবার সাংবাদিক বৈঠক করে এই বিষয়টি জানিয়েছেন৷
সোমবার বোর্ডের সভাপতি গৌতম পাল সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, ‘২০১৭ সালের টেট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৯ হাজার ৮০০ জন। সোমবার রাতের মধ্যেই আমরা চেষ্টা করছি পরীক্ষার ওয়েবসাইটে দিয়ে দেওয়ার। পাশাপাশি ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষার্থীদের রেজাল্টও চলতি সপ্তাহের মধ্যেই প্রকাশ করা হবে’। ২০১৪ এবং ২০১৭ সালের টেট পরীক্ষার্থীদের রেজাল্ট প্রকাশ করার পাশাপাশি কিছুদিনের মধ্যেই উত্তীর্ণদের হাতে শংসাপত্রও তুলে দেওয়া হবে বলে জানালেন গৌতম পাল।
advertisement
advertisement
২০১৪ কিংবা ২০১৭ সালের টেট পরীক্ষা নেওয়া হলেও এত দিন পর্যন্ত পরীক্ষার্থীরা যেমন নিজেদের নম্বর জানতে পারেননি, হাতে পাননি শংসাপত্রও। পর্ষদ সভাপতি কার্যত স্বীকার করে নেন যে, পরীক্ষায় পাওয়া নম্বর কিংবা শংসাপত্র এত দিন না দেওয়ার বিষয়ে গাফিলতি ছিল। গৌতম পাল বলেন, ‘‘এবার থেকে টেট পরীক্ষার নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই পরীক্ষার নম্বর ও সার্টিফিকেট দেওয়া হবে। কিছু আইনি জটিলতার কারণে পরীক্ষার নম্বর প্রকাশের ক্ষেত্রে বিলম্ব হয়েছে৷’’
advertisement
পর্ষদ সভাপতি বলেন, ‘‘আদালতের নির্দেশ অনুসারে, আমরা কাজ করেছি৷ এনসিটিই নির্দেশনামা মেনে৷ সরকারের তরফে ১১ হাজার ৭৬৫ নতুন শিক্ষক পদে স্বচ্ছতা মেনে কাজ করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এ বারের টেটের রেজাল্ট বেরোনোর সঙ্গে সঙ্গেই রেজাল্ট এবং শংসাপত্র দেওয়া হবে। ২০১৭ টেটের রেজাল্ট সোমবার রাতেই মধ্যেই আর ২০১৪ সালের টেটের রেজাল্ট চলতি সপ্তাহেই আমরা প্রকাশ করব৷’’ পর্ষদ সূত্রে খবর, ‘‘২০১৭ তে ৯ হাজার ৮৯৬ জন টেট পাশ করছিলেন এবং ২০১৪ সালে ১ লক্ষ ২৫ হাজার জন টেট পাশ করেছিলেন৷ বলা বাহুল্য, আদালতের নির্দেশে অবশেষে ২০১৪ ও ’১৭ সালে পরীক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ করতে চলেছে পর্ষদ৷
advertisement
ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ি
view commentsLocation :
First Published :
Nov 07, 2022 5:59 PM IST







