India Bangladesh Relation: ভারত-বাংলাদেশ আখাউরা-আগরতলা আন্তর্জাতিক রেল যোগাযোগ প্রকল্প চালু! বাড়বে পর্যটন ব্যবসা

Last Updated:

India Bangladesh Relation: মঙ্গলবার ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আখাউরা-আগরতলা আন্তর্জাতিক রেল লাইন যোগাযোগ প্রকল্পটি ভার্চুয়ালি উদ্বেধন করেন।

আখাউরা-আগরতলা আন্তর্জাতিক রেল যোগাযোগ
আখাউরা-আগরতলা আন্তর্জাতিক রেল যোগাযোগ
আগরতলা : মঙ্গলবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আখাউরা-আগরতলা আন্তর্জাতিক রেল লাইন যোগাযোগ প্রকল্পটি ভার্চুয়ালি উদ্বেধন করেন।
১২.২৪ কিলোমিটার লম্বা এই রেলওয়ে লাইনটি (৫.৪৬ কিলোমিটার ভারতে এবং ৬.৭৮ কিলোমিটার বাংলাদেশে) নিশ্চিন্তপুরের ইন্টারন্যাশনাল ইমিগ্রেশন স্টেশনের মাধ্যমে বাংলাদেশের আখাউরাকে সংযুক্ত করবে, যা ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে যাত্রী ও পণ্যসামগ্রী বিনিময়ের জন্য একটি ডুয়েল গজ স্টেশন হয়ে উঠবে বলে দাবি করা হচ্ছে রেলের তরফে।
advertisement
advertisement
অনুষ্ঠান উপলক্ষে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, “ভারত-বাংলাদেশ সমন্বয়ের সাফল্য উদযাপনের জন্য উভয় দেশ পুনরায় একত্রিত হয়েছে। বাংলাদেশ প্রথমবারের জন্য উত্তর পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে রেল সংযোগের মাধ্যমে যুক্ত হল। এই রেল সংযোগটি উত্তর পূর্বাঞ্চলের পর্যটন খণ্ডকে উৎসাহিত করবে এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নকে আরও শক্তিশালী করবে বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রীর ‘অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি’ ও ‘নেবারহুড ফার্স্ট পলিসি’ দৃষ্টিভঙ্গীর দিকে লক্ষ্য রেখে ভারতীয় রেলওয়ে প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সংযোগ স্থাপনকারী একাধিক নতুন রেলওয়ে লাইন প্রকল্প সম্পাদন করে উল্লেখযোগ্য কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
advertisement
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আখাউরা-আগরতলা আন্তর্জাতিক সংযোগী রেল লাই্ন প্রকল্প নির্মাণ এই ধরনের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প।এই নতুন রেল প্রকল্পটি দুই দেশের মানুষের মধ্যে সম্পর্ককে মজবুত করার পাশাপাশি ব্যবসা ও বাণিজ্য বৃদ্ধি করবে। একবার সম্পূর্ণভাবে চালু হলে, এই নতুন রেল লাইনটি দুই দেশের সীমান্ত অঞ্চলগুলিতে ক্ষুদ্রমাপের শিল্পের বিকাশে সাহায্য করবে এবং বিশেষত ত্রিপুরার পর্যটন শিল্পের উন্নতি সাধন করবে।
advertisement
এছাড়াও এই রেল পথটি দ্রুতগতিতে পণ্যসামগ্রীর আমদানি ও রফতানিতে সাহায্য করার পাশাপাশি স্থানীয় উৎপাদনকারীরা নিজেদের উৎপাদিত সামগ্রী দ্রুতগতিতে দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার সুযোগ লাভ করবেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পণ্যসামগ্রী বহনকারী ট্রেনগুলি কম পরিবহণ খরচে বাংলাদেশ হয়ে উত্তর পূর্বাঞ্চলে প্রবেশ করতে পারবে। এছাড়াও, ঢাকা হয়ে আগরতলা ও কলকাতার মধ্যে ভ্রমণ সময় উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দেবে এই রেল যোগাযোগ।
advertisement
এছাড়াও, অভিলাষী আখাউরা-আগরতলা আন্তর্জাতিক রেল যোগাযোগ প্রকল্পের অংশ হিসেবে বিকশিত ত্রিপুরার নিশ্চিন্তপুর রেলওয়ে স্টেশনটি ল্যান্ড কাস্টোম স্টেশন (এলসিএস) হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারী এবং পণ্যবাহী কার্গোগুলির সুবিধার্থে একটি যাত্রীবাহী এবং কার্গো টার্মিনাল নির্মাণ করা হয়েছে। স্টেশন ইয়ার্ডটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধায় সজ্জিত করা হয়েছে, যা পণ্য সামগ্রী ও যাত্রীদের স্থানান্তরের সুবিধার পাশাপাশি ভারত-বাংলাদেশ ব্যবসায়িক উদ্দেশ্য পূরণ করবে। এছাড়া স্টেশন ইয়ার্ডটি নিরাপত্তার উদ্দেশ্যে এবং বাংলাদেশ থেকে যাতায়াত করা যাত্রীদের নথিপত্র পরীক্ষা করার জন্যও ব্যবহার করা হবে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/বিদেশ/
India Bangladesh Relation: ভারত-বাংলাদেশ আখাউরা-আগরতলা আন্তর্জাতিক রেল যোগাযোগ প্রকল্প চালু! বাড়বে পর্যটন ব্যবসা
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement