Manoj Kumar Death: ‘যন্ত্রণা পেতেন, শারীরিক কষ্ট বেড়েছিল...’ বাবা মনোজ কুমারের মৃত্যুতে আবেগপ্রবণ কুণাল

Last Updated:

শুক্রবার সকালে ৮৭ বছর বয়সে প্রয়াত হয়েছেন মনোজ কুমার। অভিনেতার মৃত্যুর পর বিবৃতি দিয়ে তাঁর পুত্র কুণাল গোস্বামী জানিয়েছেন, বর্ষীয়ান অভিনেতা দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, মনোজ কুমারের মৃত্যুর কারণ সিভিয়ার হার্ট অ্যাটাক।

News18
News18
মনোজ কুমারের প্রয়াণে শোকস্তব্ধ তাঁর পরিবার। বাবার মৃত্যুতে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছেন অভিনেতার পুত্র কুণাল গোস্বামী। তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন মনোজ। শেষ পর্যন্ত শান্তিতেই বিদায় নিয়েছেন। আগামীকাল শনিবার ৫ এপ্রিল, তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
কুণাল বলেন, “আমার বাবা মনোজ কুমার আজ ভোর ৩:৩০-এ মুম্বইয়ের কোকিলাবেন হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন। অনেকদিন ধরেই তিনি অসুস্থ ছিলেন, কিন্তু সব প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। ঈশ্বরের কৃপা ও সাঁই বাবার আশীর্বাদে তিনি শান্তিপূর্ণভাবে চিরবিদায় নিয়েছেন।” তিনি আরও জানান, “অনেক বছর ধরেই বাবা অসুস্থ ছিলেন। আগামী মাসেই তাঁর ৮৮ বছর পূর্ণ হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু ৮৭ বছর বয়সেই তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন।“
advertisement
পরিবারের প্রতি মনোজ কুমারের ভালোবাসার কথা উল্লেখ করে কুণাল বলেন, “পরিবারের ছোটদের সঙ্গে বিশেষ করে নাতি-নাতনিদের সঙ্গে সময় কাটাতেই ভালবাসতেন। অত্যন্ত পারিবারিক মানুষ ছিলেন। হাসিখুশি থাকতেন। তবে শেষ দিকে যন্ত্রণা পেতেন, শারীরিক কষ্ট বেড়ে গিয়েছিল।“ মনোজ কুমারের প্রয়াণে শোকাহত গোটা দেশ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি থেকে বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার—অনেকে সামাজিক মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ‘ভারত কুমার’-কে। ভারতীয় সিনেমায় অসামান্য অবদানের জন্য তাঁকে ১৯৯২ সালে পদ্মশ্রী এবং ২০১৫ সালে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে সম্মানিত করা হয়। “শহীদ” (১৯৬৫), “উপকার” (১৯৬৭), “পুরব অউর পশ্চিম” (১৯৭০), “রোটি কাপড়া অউর মকান” (১৯৭৪)-এর মতো দেশাত্মবোধক ছবি উপহার দিয়েছেন। তাঁর ছবির তাঁর ছবির দেশাত্মবোধক গানগুলি আজও সমান জনপ্রিয়। “আয়ে বতন আয়ে বতন হামকো তেরি কসম”, “মেরে রঙ দে বাসন্তী চোলা”, “মেরি দেশ কি ধরতি”, “সারফারোশি কি তমান্না”-এর মতো গান তাঁকে এনে দেয় নয়া খেতাব, ‘ভারত কুমার’। মনোজ আর ভারত যেন একে অপরের সমার্থক হয়ে যান। অভিনয়ের পাশাপাশি মনোজ কুমার পরিচালনাতেও দক্ষ ছিলেন। তিনি “হরিয়ালি অউর রাস্তা”, “ওহ কৌন থি”, “হিমালয় কি গোদ মে”, “দো বদন”, “পাথর কে সনম”, “নীল কমল” এবং “ক্রান্তি”-র মতো জনপ্রিয় চলচ্চিত্র পরিচালনা করেছেন।
advertisement
advertisement
শুক্রবার সকালে ৮৭ বছর বয়সে প্রয়াত হয়েছেন মনোজ কুমার। অভিনেতার মৃত্যুর পর বিবৃতি দিয়ে তাঁর পুত্র কুণাল গোস্বামী জানিয়েছেন, বর্ষীয়ান অভিনেতা দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, মনোজ কুমারের মৃত্যুর কারণ সিভিয়ার হার্ট অ্যাটাক। ডিকম্পেনসেটেড লিভার সিরোসিস-এও ভুগছিলেন, যার কারণে তাঁর স্বাস্থ্যের আরও অবনতি ঘটে।
বাংলা খবর/ খবর/বিনোদন/
Manoj Kumar Death: ‘যন্ত্রণা পেতেন, শারীরিক কষ্ট বেড়েছিল...’ বাবা মনোজ কুমারের মৃত্যুতে আবেগপ্রবণ কুণাল
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement