Alipurduar: আছে স্কুলবাড়ি, আছে পড়ুয়াও! নেই শুধুই শিক্ষক!

Last Updated:

বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষিকা সহ মোট দুজন শিক্ষক ও শিক্ষিকা রয়েছেন। কিন্তু দুজনেই বেশিরভাগ দিনই উপস্থিত থাকেন না বিদ্যালয়ে।

+
title=

#আলিপুরদুয়ার : বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষিকা সহ মোট দুজন শিক্ষক ও শিক্ষিকা রয়েছেন। কিন্তু দুজনেই বেশিরভাগ দিনই উপস্থিত থাকেন না বিদ্যালয়ে। বিদ্যালয়ে আসলেও সময়ের অনেক পরেই ঢোকেন। এই কারণে শিক্ষক ও শিক্ষিকা না থাকায় বিদ্যালয়ে ক্লাস করাতে বাধ্য হন বিদ্যালয়ের একজন সাধারণ কর্মী। হ্যামিল্টনগঞ্জের রবীন্দ্রনগর জুনিয়র হাই স্কুলের পরিস্থিতি এমনই। অভিযোগ করলেন কালচিনি ব্লকের হ্যামিল্টনগঞ্জের রবীন্দ্রনগর এলাকার বাসিন্দাদের। তাদের অভিযোগ, এলাকায় যে রবীন্দ্রনগর জুনিয়র হাই স্কুল রয়েছে তাতে সঠিকভাবে পঠন-পাঠন হচ্ছে না। স্কুলে প্রধান শিক্ষিকা সহ দুজন শিক্ষক-শিক্ষিকা।
প্রায় দিনই তারা আসেন না, আসলেও দেরি করে আসেন। এছাড়া স্কুল শুরুর আগে প্রার্থনা সংগীতও গাওয়া হয়না। অন্যদিকে সব শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের একই সাথে ক্লাস করানো হয়, এতে কী শিখছে তারা? এ বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অভিভাবকরা। স্থানীয়রা জানান, 'ছাত্র-ছাত্রীরা রোজ বিদ্যালয়ে আসছে, কিন্তু বিদ্যালয়ে কোনো শিক্ষক ও শিক্ষিকা নেই। একজন বিদ্যালয় সাধারণ কর্মী যিনি শিক্ষক নন তাকে পড়াতে হচ্ছে। অন্যদিকে একই ক্লাসে সকল শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীরা রয়েছে।এভাবে তাদের সন্তানরা কিছু শিখতে পারবেন না।
advertisement
আরও পড়ুনঃ বন্যপ্রাণীর আতঙ্ক ‌আর অভাব নিত্যসঙ্গী খেড়িয়াব্স্তির! ফিরেও তাকায় না কেউ
স্কুলের পড়ুয়ারা জানায়, 'প্রায়ই বিদ্যালয়ে এসে বসে থাকতে হয়, ক্লাস হয়না। এছাড়া এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে প্রার্থনা সংগীতও হয়না। অন্যদিকে, সব শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের একসাথে ক্লাস করানোয়,সবার খুব সমস্যা হয়। শিক্ষকরা এই বিষয়টি বুঝলে খুব ভালো হত বলে জানান তারা। বিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, একজন সাধারণ কর্মী যার নাম মনোজ অধিকারী। তিনি পড়ুয়াদের ক্লাস নিতে বাধ্য হন। যার ফলে শিক্ষার মান কোথায় গিয়েছে তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুনঃ আন্তর্জাতিক ক্যারাটে চ্যাম্পিয়নশীপ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছে আলিপুরদুয়ারের সাহেব
রোজ স্কুলে ক্লাস হওয়ার আশা নিয়ে আসে পড়ুয়ারা। কিন্তু শেষমেশ তা নিরাশায় পরিণত হয়। অভিভাবকদের কথায় স্কুলে ছেলেমেয়েদের ভর্তি করা ভুল হয়েছে। পড়াশুনোর কোনও পরিকাঠামো নেই এই স্কুলে। শিক্ষকরাও আসেন না। বর্তমানে বিদ্যালয়ের ৪৭ টি পড়ুয়ার ভবিষ্যৎ অনিশ্চিতের মুখে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা স্নিগ্ধা শৈব জানান, 'বিদ্যালয়ের অনেক সমস্যা রয়েছে, যার মধ্যে শিক্ষকের সমস্যা অন্যতম, এ নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকেও বিষয়টা জানিয়েছি। এছাড়া আমি বিদ্যালয়ের কাজেই বাইরে এসেছিলাম ও ওপর একজন শিক্ষিক অসুস্থ রয়েছেন তাই তিনি আসতে পারেননি.
advertisement
Annanya Dey
view comments
বাংলা খবর/ খবর/আলিপুরদুয়ার/
Alipurduar: আছে স্কুলবাড়ি, আছে পড়ুয়াও! নেই শুধুই শিক্ষক!
Next Article
advertisement
SSKM-এ নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ! গ্রেফতার এনআরএসের অস্থায়ী কর্মী
SSKM-এ নাবালিকাকে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ! গ্রেফতার এনআরএসের অস্থায়ী কর্মী
  • এসএসকেএমে ‘যৌন হেনস্থা’র অভিযোগ নাবালিকাকে

  • ডাক্তার পরিচয় দিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন শৌচাগারে!

  • অভিযুক্ত গ্রেফতার

VIEW MORE
advertisement
advertisement