আন্দোলনকারীদের দাবি, হয় প্রশাসনিক নির্দেশিকা মেনে সমস্ত ভারী যানবাহন চলাচল কংসাবতী সেতুর উপর দিয়ে বন্ধ রাখতে হবে, না হয় সমস্ত রকম যানবাহন চলাচলে ছাড়পত্র দিতে হবে। ট্রাক মালিকরা জানান, যেখানে জেলার জেলাশাসক রাতের অন্ধকারে ব্রিজের উপর দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল দেখতে পাচ্ছেন, অথচ দিনের বেলায় অর্থের বিনিময়ে ভারী যানবাহন চলাচল করছে, সেটা প্রশাসনের নজরে পড়ছে না।
advertisement
আরও পড়ুন : জমে উঠেছে পুজোর বাজার, এবার কোন শাড়ি বাজার কাঁপাচ্ছে জেনে নিন
ব্রিজের উপর দিয়ে শুধুমাত্র ট্রাক চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে, যার ফলে ট্রাক গুলিকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার ঘুরপথে যাতায়াত করতে হচ্ছে। যে কারণে অর্থ বেশি খরচ হচ্ছে এবং সময়ও বেশি লাগছে। অথচ যাত্রিবাহী বাস ও অন্যান্য ভারী যানবাহন বহাল তবিয়তে চলছে। এই দ্বিচারিতা বন্ধ করতে হবে,এই দাবিতে এদিন আন্দোলনকারীরা ব্রিজের উপর দিয়ে যাতায়াতকারী সমস্ত যানবাহন অবরুদ্ধ করে বিক্ষোভ দেখায়।
আরও পড়ুন : র্যাম্প ওয়াক, ফ্যাশনে এক্সিবিশনে শারদ আবাহন বর্ধমানে
প্রসঙ্গত, মাস কয়েক আগে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ ও পূর্ত বিভাগের রাজ্যের আধিকারিকরা কংসাবতী সেতু পরিদর্শনে এসে সেতুর দুরবস্থা দেখে ৮ টনের বেশি ওজনের যানবাহন চলাচল ব্রিজের উপর বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়ে যান জেলা প্রশাসনের আধিকারিকদের। সেইমতো পূর্ত বিভাগের তরফে ব্রিজে নিষেধাজ্ঞা বোর্ডও লাগানো হয়েছে। কিন্তু তারপরেও ৮ টনের বেশি ওজনের যানবাহন চলাচল করছে ব্রিজের উপর দিয়ে, শুধুমাত্র ট্রাক গুলিকেই আটকে দেওয়া হচ্ছে ব্রিজের উপর দিয়ে যাতায়াতের ক্ষেত্রে।





