আরও পড়ুনঃ করোনারকালের পর থেকে আর চলেনি, বাতিল বেলদা-হাওড়া লোকাল চালুর দাবিতে ডেপুটেশন
তিনি জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক। তাঁর হাতে জেলার সমস্ত ব্লকের স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র, মেদিনীপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের দায়িত্ব। করোনা, রুবেলা, কুষ্ঠ সহ আশা কর্মীদের নানা কাজের দিক তিনি গানের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। ১৯৯৭ সাল প্রথম মেডিক্যাল অফিসার হিসেবে জঙ্গলমহল পোস্টিং পেয়েছিলেন মেদিনীপুরের বর্তমান স্বাস্থ্য আধিকারিক সৌম্য শংকর ষড়ঙ্গী। এরপর বদলি হয়ে চলে যান পুরুলিয়াতে। সেখানে কাটিয়েছেন বেশ কয়েকটা বছর।
advertisement
জনস্বাস্থ্য বিষয়ে কুষ্ঠ রোগ সচেতনতায় স্থানীয় গানের সুরে তিনি গান লেখেন প্রথম। নিজেই গেয়েছেন সেই গান।আর সেই গানের সুর বাজতে শুরু করে গ্রামবাংলা ছাড়িয়ে শহরেও। এই ভাবেই আত্মপ্রকাশ করে এই চিকিৎসক সৌম্য শংকর ষড়ঙ্গী। এরপর এই ২৭ বছরের চাকরি জীবনে ম্যালেরিয়া, কুষ্ঠ, ফাইলেরিয়া, স্নেকবাইট, ভিটামিন ট্যাবলেট, রুবেলা, হাম এবং সাম্প্রতিক করোনা সহ প্রায় শতাধিক গান লেখার পাশাপাশি গলা মিলিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুনঃ বাম নেতার জীবন কেমন হয়, গাড়ি বিতর্কের মধ্যেই দেখিয়ে দিলেন এই নেতা! এমন কী করছেন তিনি?
এখন তিনি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে এই গান গাওয়া পন্থা বেছে নিয়েছেন তিনি। সাধারণ মানুষ এই সচেতনতার প্রচার মাধ্যমকে সাদরে গ্রহণ করেছেন। এতেই খুশি জেলা এই স্বাস্থ্য অধিকর্তা।
Ranjan Chanda





