দাঁতনে ১৯৯৮ সালের ঘূর্ণিঝড় টর্নেডোর পুরনো স্মৃতি মনে পড়ে যায় অনেকের। ঘূর্ণিঝড়ে গাছ পড়ে বেশ কয়েকটি মাটির বাড়ি ভেঙেছে। ভেঙেছে একাধিক বড় গাছ ও বিদ্যুতের খুঁটি। একাধিক এলাকায় বিদ্যুত বিচ্ছিন্ন। শরশঙ্কা ও চকইসমাইলপুর এলাকায় রাস্তার ওপর একাধিক গাছ পড়ায় যাতায়াত বন্ধ হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত যান চলাচল স্বাভাবিক করতে গাছ কেটে ও বিদ্যুতের খুঁটি সরানোর কাজ চালানো হয়।জাতীয় সড়কেও গাছ পড়েছে এদিন। এদিনের ঝড়ে সম্পূর্ণ ভেঙে গেছে দাঁতনের সোনাকোনিয়াতে প্রশাসনের তৈরি অস্থায়ী সহায়তা কেন্দ্র।
advertisement
আরও পড়ুন- ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনার পর ছিলেন নিখোঁজ, কীভাবে ফিরলেন বাড়িতে, জানলে চমকে যাবেন
আরও পড়ুন- লাখ লাখ টাকা গিয়েছে খোয়া! মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে যা বললেন আরামবাগের ব্যবসায়ী
এখান থেকে ট্রেন দুর্ঘটনায় ফেরা মানুষদের বিভিন্ন সহায়তা করার জন্য রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে এই কেন্দ্র খোলা হয়েছিল। ওড়িশা সীমান্তবর্তী এলাকায় এই অস্থায়ী কেন্দ্রটি সম্পূর্ণ ভেঙেছে। দাঁতন ১ বিডিও চিত্তজিত বসু বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় হয়েছে। অস্থায়ী কেন্দ্রটি ভেঙেছে। অনেক জায়গা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে এখনও পরিসংখ্যান জানা যায়নি।’ দাঁতনের বিধায়ক বিক্রমচন্দ্র প্রধান বলেন,’ ভালই ঘূর্ণিঝড় হয়েছে। কয়েকটি ঘর ভেঙেছে। তবে প্রাণহানির কোনও ঘটনা ঘটেনি। গাছ পড়ে রাস্তা অবরুদ্ধ হয়েছে। প্রশাসন দ্রুত সরানোর কাজ চালাচ্ছে।’
Ranjan Chanda