আরও পড়ুন: প্রকাশ্য দিবালোকে বেসরকারি ঋণ সংস্থার কর্মীকে গুলি খড়্গপুরে! ঘটনা ঘিরে রহস্য
সেই মারামারিতেই আহত হয় লক্ষ্মীরাম টুডু। আহত হয় অপর পক্ষের এক যুবক৷ গুরুতর আহত অবস্থায় শিক্ষককে প্রথমে মেদিনীপুর মেডিক্যাল ও পরে কলকাতা রেফার করা হয়৷ এই ঘটনায় ইতিমধ্যে সুমন ভুঁইয়া, অর্ঘ্য ভুঁইয়া, ও রবি ভূঁইয়া নামে তিনজনকে গ্রেফতার করে মেদিনীপুর আদালতে তোলা হয়৷ এবং সন্ধ্যাতেই খবর আসে কলকাতায় চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু হয় শিক্ষক লক্ষীরাম টুডুর৷ আর তারপরেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন পরিবারের সদস্যরা। সুত্রের খবর লক্ষ্মীরাম টুডু আদিবাসী সংগঠনের একজন নেতাও ছিলেন।
advertisement
আরও পড়ুন - West Bengal Mega Weather Alert: আজ থেকে বাংলা জুড়ে ঝড় বৃষ্টির দাপট শুরু, রইল টাটকা আপডেট
তাই সংগঠনের কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ লক্ষ্য করা গিয়েছে। যদিও এই ঘটনায় জড়িত সবাইকেই ইতিমধ্যে পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়েছে। অপরদিকে বুধবার মৃতদেহ এলাকায় পৌঁছলে কি পরিস্থিতি তৈরি হয় সেই দিকেই তাকিয়ে ডেবরাবাসী।সোমবার সন্ধ্যায় ঘটনা ঘটার পরেই তুমুল ঝামেলা শুরু হয়। ঘটনাস্থল থেকেই খবর পৌঁছায় ডেবরা থানায়। দ্রুত ডেবরা থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করে। এবং লক্ষ্মীরাম টুডুকে দ্রুত ডেবরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠায়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় রেফার করা হয় মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে।
তারপরেই মঙ্গলবার সন্ধ্যাতে মৃত্যুর খবর আসতেই এলাকায় ফের গন্ডগোলের আশঙ্কা করছিল পুলিশ।তাই যাতে কোনও আর অঘটন না ঘটে তাই এলাকায় মোয়াতেন ছিল পুলিশ। বুধবার সকালেও এলাকায় বিশাল পুলিশ বাহিনী মোতায়েন রয়েছে।বুধবার দুপুর নাগাদ মৃতদেহ বাড়ীতে এসে পৌঁছবে বলে জানা গিয়েছে। মৃতদেহ আসার পর কি পরিস্থিতি দাঁড়ায় সেই দিকে তাকিয়ে ডেবরাবাসী ও পুলিশ।