প্রসঙ্গত বিদ্যাসাগরের জেলা পশ্চিম মেদিনীপুর।ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর এর স্বপ্ন ছিল নাবালিকা বিয়ে রোধের। এই তিন নাবালিকার প্রশংসা করতে গিয়ে বিদ্যাসাগরের প্রসঙ্গ টেনে আনেন জেলাশাসক। তিনি বলেন, বিদ্যাসাগরের জেলায় নাবালিকা বিয়ে আটকাতে প্রশাসন চেষ্টা করছেন। তবে সচেতন হতে হবে সাধারণ মানুষকেও। স্কুলের নাবালিকা পড়ুয়ারা তাদের বিয়ে আটকাতে এগিয়ে আসছে। নাবালিকা বিয়ের একটা সমস্যা রয়েছে। প্রতিবাদ জানিয়ে আজ তিন কন্যা জেলার হিরো। এরা চায় পড়াশুনা করে পুলিশ হতে।
advertisement
আরও পড়ুন: ১৭০টি পরিবারের ভরসা একটি মাত্র পুকুর! পুরুলিয়ার এই গ্রামের কথা জানলে আতঙ্ক হবে!
এদিন ঘাটাল মহকুমার চন্দ্রকোনা এবং মেদিনীপুর সদর ব্লকের মোট তিনটি স্কুল থেকে এসেছিলেন তিন ছাত্রী। চলতি মাসেই চন্দ্রকোনা বিডিওর দ্বারস্থ হয়ে নিজের বিয়ে আটকে ছিল এক নাবালিকা। সে চায় আইপিএস হতে। অন্যদিকে চন্দ্রকোনা দশম শ্রেণীর এক ছাত্রী নিজের বিয়ে আটকেছিল স্কুলে শিক্ষকদের সহয়তায়। মেদিনীপুর সদর ব্লকের মৌপাল এলাকার একটি স্কুলের দশম শ্রেণীর ছাত্রীর বিয়ে আটকায় স্কুলের শিক্ষকদের সহযোগিতা নিয়ে।
আরও পড়ুন:
তারা চায় পুলিশ হতে। তিনজনেই বলে, আমরা এখন বিয়ে করতে চায় না। পড়াশুনা করে নিজেদের পায়ে দাঁড়াতে চায়। অপরিণত বয়সে নিজেদের বিয়ে আটকে আজ জেলার অনন্য মুখ তিন ছাত্রী। ভবিষ্যতে তাদের পাশে থাকবে রাজ্য সরকার জানিয়েছে জেলা প্রশাসন
Ranjan Chanda