বৈঠকে ছিলেন অতিরিক্ত জেলাশাসক (সাধারণ), জেলা খাদ্য সরবরাহ নিয়ন্ত্রক, জেলা কৃষি আধিকারিক, খাদ্য সরবরাহ নিয়ামকগন এবং জেলার অন্যান্য দপ্তরের আধিকারিকেরা। ক্ষুদ্র এবং প্রান্তিক কৃষকদের স্বার্থ সুরক্ষা করতে এবং খাদ্য সাথী উপভোক্তাদের ভাল মানের চালের ব্যবস্থা করতে রাজ্য সরকার সাধারণ ধান কেনার ক্ষেত্রে ন্যূনতম সহায়ক মূল্য কুইন্টাল প্রতি ২০২৪ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২১৮৩ টাকা করেছে।
advertisement
আরও পড়ুন: মর্মান্তিক! জলে ডুবে ছাত্রের মৃত্যু রহড়া রামকৃষ্ণ মিশনে
শুধু তাই নয় কৃষকদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে ধান কেনার পদ্ধতির ক্ষেত্রে সরলীকরণ করা হয়েছে।প্রশাসন সূত্রে খবর অনেকেই ধান বিক্রি করতে সমস্যায় পড়েন। এবার থেকে আর সেই সমস্যায় পড়তে হবে না কৃষকদের। জেলার ৫০০টি ক্রয় কেন্দ্র, ১০০০ এর বেশি অস্থায়ী ক্যাম্প এবং ৫০ এর বেশি মোবাইল ক্যাম্পে ধান বিক্রি করতে পারবেন কৃষকেরা।
নতুন কৃষকেরা খাদ্য সরবরাহ দপ্তরের পোর্টালে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। নাম নথিভুক্তকরণের পর জেলার যে কোন ধান ক্রয় কেন্দ্রে ধান বিক্রি করতে পারবেন তারা। কৃষকেরা নিজেরাই ধান বিক্রির দিন ঠিক করতে পারবেন অনলাইন পোর্টালের মাধ্যমে। স্বাভাবিকভাবে, দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে ভিড় করে আর ধান বিক্রি করতে হবে না কৃষকদের।
আরও পড়ুন: বর্ধমানে টোটোর দৌরাত্ম্য! ভোগান্তি বাড়ছে সাধারণ মানুষের
প্রশাসন সূত্রে আরও খবর, একজন কৃষক সর্বোচ্চ ৯০ কুইন্টাল ধান বিক্রি করতে পারবেন। শুধু তাই নয় ধান বিক্রির পর তিনটি কাজের দিনের মধ্যে কৃষকেরা সরকারি সহায়ক মূল্য ব্যাংক একাউন্টে পেয়ে যাবেন। প্রতিটি ব্লকের তিন সদস্যের একটি কমিটি থাকবে। কোন সমস্যা হলে সরাসরি তাদের জানাতে পারবেন কৃষকেরা।ফলে ধান বিক্রি আরও সহজ হয়ে গেল চাষীদের কাছে।
রঞ্জন চন্দ