আরও পড়ুনঃ দরিদ্রতাকে হারিয়ে সাফল্যের প্রতীক জঙ্গলমহলের ফুলমণি, উচ্চ মাধ্যমিকে ব্লকে প্রথম
তবে অফিস আওয়ারের বাইরে কেন এলাকায় এলেন প্রশাসনিক কর্তারা? জানা গিয়েছে, এখনো অধিকাংশ এলাকায় এসটি সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষজনের নেই বৈধ শংসাপত্র। সেই সকল মানুষের কি সমস্যা রয়েছে, কেন হচ্ছেনা জাতিগত শংসাপত্র সে নিয়ে খেটে খাওয়া জনজাতি সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষজনের সাথে কথা বললেন তারা। পাশাপাশি বিভিন্ন কাগজ খতিয়ে দেখে দ্রুত শংসাপত্র প্রদানেরও আশ্বাস দেন ব্লক আধিকারিক।
advertisement
প্রসঙ্গত, বর্তমানে রাজ্য সরকারের নানা সুবিধা পেতে গেলে জনজাতি বা উপজাতি সম্প্রদায়ের মানুষজনের জাতিগত শংসাপত্র প্রয়োজন। বহু ক্ষেত্রে দেখা যায়, অধিকাংশ মানুষ জনের নেই সেই জাতিগত শংসাপত্র। স্বাভাবিকভাবে নানা সরকারী সাহায্য সহযোগিতা থেকে বঞ্চিত হয়ে থাকেন প্রান্তিক এলাকায় মানুষ। তাই সরকারি উদ্যোগে যোগ্য ব্যাক্তিদের জাতিগত শংসাপত্র পাইয়ে দেওয়ার জন্য এই বিশেষ উদ্যোগ। এদিন প্রথমে দেউলী পশ্চিম পাড়া এবং পরে বাঁধপাড়া এলাকায় গিয়ে সাধারন মানুষের সঙ্গে কথা বলেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা।
Ranjan Chanda