তাই প্রথাগতভাবে আলু কিংবা ধান চাষের পরিবর্তে বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে বাড়ির চাষের জমিতে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চাষ করছেন গাঁদা ফুলের। পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতা তিন নম্বর ব্লকের পাটাইশোল এলাকার বাসিন্দা ফেলু হাঁসদা তার চাষের জমিতে পরীক্ষামূলক ভাবে লাগিয়েছেন গাঁদা ফুল।
আরও পড়ুন: মালদহের স্কুলে বন্দুকবাজের তাণ্ডবে দিল্লির 'চক্রান্ত'! গভীর ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন মমতা
advertisement
আরও পড়ুন: ২০১৪ থেকে 'খেলা' শুরু, অনুব্রত কন্যার গোপন-প্রাপ্তি! তাজ্জব ইডি, আকাশ থেকে পড়ার জোগাড়
প্রসঙ্গত বর্তমান বাজারে গাঁদা ফুলের চাহিদা রয়েছে বেশ। কোন পূজা হোক বা অনুষ্ঠান গাঁদা ফুলের জুড়ি মেলা ভার। মালা থেকে শুরু করে পূজার ফুলে প্রয়োজন গাঁদার। ধান চাষ করে লাভ না হওয়াতে চাষের জমিতে প্রাথমিকভাবে গাঁদা ফুলের চাষ করেছেন এই ব্যক্তি। গড়বেতা, চন্দ্রকোনা সহ পার্শ্ববর্তী ব্লকে আলু চাষের প্রবণতা বেশি।
আলুর পাশাপাশি বেশ কয়েকজন চাষী, ধান চাষ ও করেন। তবে আলু কিংবা ধান থেকে তেমন লাভ না পাওয়ায় বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে গাঁদা ফুলের চাষ করেছেন এই ব্যক্তি। তিন মাস ফুল দেবে এক একটি গাছ। স্বাভাবিকভাবে প্রতিদিনই কিছুটা কিছুটা অংশের ফুল তুলে বাজারে বিক্রি করে ধান কিংবা আলুর তুলনায় বাড়তি আয় পাচ্ছেন এই ব্যক্তি। পার্শ্ববর্তী বাজারে বিক্রি হচ্ছে গাঁদা। এই গাঁদা ফুলের চাষ করতে ওষুধ কিংবা সারে তেমন খরচও নেই। স্বাভাবিকভাবে ধান কিংবা আলু চাষের থেকে গাঁদা ফুল চাষ করে বাড়তি মুনাফা মিলছে।
Ranjan Chanda