সম্প্রতি দুর্গাপুরে অগ্নিনির্বাপণ দফতরে এসেছিলেন দমকলের ডিজি সঞ্জয় মুখোপাধ্যায়। সেখানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে নানা পদক্ষেপের কথা জানিয়েছেন। বলেছেন, দমকল বিভাগ এবার রোবট ব্যবহার করবে। যেখানে দমকল কর্মীদের যেতে বিপদের মুখোমুখি হতে হবে, বা দমকলের গাড়ি পৌঁছতে পারবে না, সেখানে পৌঁছে যাবে এই রোবট। বড়সড় অগ্নিকাণ্ডের পর সেই জায়গায় তাপমাত্রা অত্যধিক বেড়ে যায়। সেখানেও আগুন নেভানোর কাজে ব্যবহার করা হবে রোবটের।
advertisement
বহুতল ভবনে আগুন নেভানোর জন্য ল্যাডার ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেই ল্যাডার এখন ২০ তলা পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন ডিজি। একইসঙ্গে তিনি বলেছেন, এই ল্যাডার নিয়ে আরও কাজ চলছে। তাছাড়াও, অগ্নিযোদ্ধারা এখন আধুনিক বাইক ব্যবহার করছেন। যেখানে একসঙ্গে দুজন করে ফায়ার ব্রিগেড কর্মী বসতে পারেন। পাশাপাশি সেই বাইকে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র রাখা হয়। ফলে দ্রুততার সঙ্গে আগুন নেভানোর কাজে হাত লাগানো সম্ভব হয়।
আরও পড়ুন: বিশ্বের সবচেয়ে আশ্চর্যজনক গ্রাম! নানা বিরল উপাদানের আকর, কোথায় ব্যবহার করা হয় জানলে চমকে যাবেন
আবার, দমকলের প্রয়োজনীয় অনুমতি পেতে সাধারণ মানুষের যাতে কোনও সমস্যা না হয়, তার জন্য বড় পদক্ষেপ করা হয়েছে। তৈরি করা হয়েছে বিশেষ কমিটি। সবমিলিয়ে সাধারণ মানুষকে সব রকম পরিষেবা দ্রুততার সঙ্গে দিতে প্রযুক্তির ব্যবহারের দিকে জোর দিচ্ছে দমকল দফতর।
নয়ন ঘোষ