যেখানে দেবী দুর্গাকে আদিবাসী মহিলা রূপে তুলে ধরা হবে। মূলত এই থিমের মধ্যে দিয়ে আদিবাসী মহিলাদের জীবন যুদ্ধ তুলে ধরা হবে। কিভাবে প্রতিনিয়ত তারা জীবনের সঙ্গে সংঘর্ষ করে এগিয়ে যান, সেই বার্তা তুলে ধরা হবে সমাজের কাছে। উল্লেখ্য, বিগত দুবছর মহামারির কারণে সেই অর্থে জাঁকজমকের সঙ্গে দুর্গা পুজোর আয়োজন করা হয়নি কোনও রকম ভাবে নমো নমো করে পার করা হয়েছে দুর্গাপুজো।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জলেই জন্ম নেবে গাছ! হাইড্রোফোনিক পদ্ধতি সম্বন্ধে জানুন...
তবে এবার এখনও পর্যন্ত সংক্রমণ আয়ত্তে থাকায়, উদ্যোক্তারা বড়সড়ো করে পুজোর আয়োজন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেজন্যই তারা রথযাত্রার দিন খুটি পুজোর মাধ্যমে দুর্গা পুজোর প্রস্তুতি শুরু করে দিতে চাইছেন। এই ক্লাবের মণ্ডপের মধ্যেই তুলে ধরা হবে আদিবাসী সমাজের জীবন যুদ্ধের নানান কাহিনী। তুলে ধরা হবে, আদিবাসী মহিলারা কিভাবে দশভূজা রূপে নানান কাজ করে প্রতিনিয়ত জীবিকা নির্বাহ করেন, ঘর সংসার সামাল দেন।
আরও পড়ুনঃ বিধানচন্দ্র রায়ের ১৬০ তম জন্ম দিবসে আবেগ ঘন দুর্গাপুর
মণ্ডপের সঙ্গে সামঞ্জস্যর থাকবে আলোকসজ্জায়। পাশাপাশি প্রতিমার রূপের ক্ষেত্রে বিশেষ চমক থাকবে। যা যথেষ্ট সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে মণ্ডপের সঙ্গে, এমনটাই জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা। যদিও তারা বিষয়টি নিয়ে এখনই খোলসা করতে চাননি।
Nayan Ghosh