মূর্তি শুকনো করতে ব্যবহার করতে হচ্ছে কেরোসিন তেল, ব্লু ল্যাম। যার ফলে মূর্তি তৈরি করতে খরচ বেড়ে যাচ্ছে গড়পরতায়। এমনিতেই মূর্তি তৈরির জন্য কাঁচামালের দাম অনেকটা বেড়ে গিয়েছে। তার মধ্যে মূর্তি শুকনো করতে গিয়ে বাড়তি খরচ হচ্ছে। যা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন শিল্পীরা। তাছাড়াও অর্ডার বাদ দিয়ে যে সমস্ত প্রতিমা গুলি কারখানায় রয়েছে, সেগুলি কিভাবে বিক্রি হবে, তা নিয়েও চিন্তা বাড়ছে মৃৎ শিল্পীদের।
advertisement
আরও পড়ুনঃ এবার কয়লাকাণ্ডে সিবিআই ফাঁপরে কেষ্ট, জামিন হল না সায়গলের
দুর্গাপুরের কুমোরটুলি গুলিতে গিয়ে দেখা গিয়েছে, শিল্পীরা শেষ বেলার কাজে মগ্ন। একদিকে চলছে মূর্তি শুকনো করার কাজ। অন্যদিকে চলছে মূর্তির রূপদান, শেষ মুহূর্তের সাজসজ্জা। বেশিরভাগ কারখানায় ১০০ থেকে দেড়শোটি করে বিশ্বকর্মা মূর্তি তৈরি করা হয়েছে। ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ মূর্তির অর্ডার হয়ে গিয়েছে। কিন্তু বাকি মূর্তিগুলি কিভাবে বিক্রি হবে, তা নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন শিল্পীরা।
আরও পড়ুনঃ সবুজ সাথী সাইকেল নিয়ে মসৃণ পথের দাবিতে বিক্ষোভ পড়ুয়াদের
কারণ বৃষ্টির জন্য যদি পূজা উদ্যোক্তারা পিছিয়ে যান, সেক্ষেত্রে বাড়তি মূর্তি গুলি বিক্রি হওয়া নিয়ে সমস্যায় পড়তে হবে তাদের। যার ফলে পুজোর আগে তাদের লোকসান হবে। তাই মৃৎশিল্পীরা চাইছেন, পুজোর আগের দিন যাতে বাড়তি মূর্তি গুলি বিক্রি হয়ে যায়। তাছাড়াও যে সমস্ত কাজ বাকি রয়েছে, সেগুলি যাতে ঝক্কিহীন ভাবে তারা সেরে ফেলতে পারেন।
Nayan Ghosh