জানা যাচ্ছে, যে ভবনে হাসপাতালটি নির্মাণ করা হয়েছে, সেখানে আগে থেকেই লোকজনের বসবাস রয়েছে। ফলে সেই কমার্শিয়াল বিল্ডিংয়ে হাসপাতাল নির্মাণ করার জন্য আইনি জটিলতা তৈরি হয়েছে বলে খবর। এই বিষয় নিয়ে নানান জায়গায় ওই আবাসনের কমিটি থেকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। তার মধ্যেই হাসপাতালের লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়।
আরও পড়ুনঃ পুলিশ বাগানের পাশেই ফের নির্বিচারে বৃক্ষ নিধন!
advertisement
তারপরেই দুর্গাপুরের এই সুপার স্পেশালিটি বেসরকারি হাসপাতালটি বন্ধ করে দেওয়া হল জেলা স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে। তবে হাসপাতাল সিল করে দেওয়ায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন সেখানে কর্মরত কর্মচারীরা। তারা বলছেন, বিগত তিন চার মাস ধরে তাদের বেতন বকেয়া রয়েছে। তার ওপর হাসপাতাল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কর্মহীন হওয়ার আশঙ্কায় ভুগছেন তারা। সব মিলিয়ে বেসরকারি এই হাসপাতালটিকে নিয়ে তরজা তুঙ্গে উঠেছে দুর্গাপুরে।
Nayan Ghosh