ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারির সিদ্ধান্তের বিষয়ে ইসিএল-র চিফ সিকিউরিটি অফিসার শৈলেন্দ্র সিং জানান, এই বিষয়ে অনুমোদন মিলেছে। শীঘ্রই মুগমা এরিয়ার বিভিন্ন খনি এলাকায় নজরদারির কাজে ড্রোনের ব্যবহার শুরু হবে। এর ফলে অপরাধ আরও ভালোভাবে আটকানো সম্ভব হবে বলে মনে করছেন ইসিএল কর্তারা।
আরও পড়ুন: অবৈধ বালি পাচার ঠেকাতে অভিযানে বেরিয়ে ট্রাক্টর ধরলেন বিডিও!
advertisement
কয়লা চুরি, অবৈধ খনন আটকানোর পাশাপাশি ড্রোনের মাধ্যমে সমীক্ষার কাজও চালানো হবে। কোথায়, কতটা কয়লা আছে তাও ড্রোনের মাধ্যমে জানা যাবে বলে ইসিএল সূত্রে খবর।
ইসিএলের মুগমা এলাকার খনি গলিতে চুরির ঘটনা অনেকটাই বেশি। তাই কোল ইন্ডিয়ার পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে এটিকে বেছে নেওয়া হয়েছে। এই খনি এলাকার মধ্যেই পড়ে আসানসোল-ধানবাদ-দিল্লি গ্র্যান্ড কর্ড লাইন। মাঝেমধ্যেই অভিযোগ ওঠে, রেল লাইনের কাছাকাছি অবৈধভাবে কয়লা খনন হচ্ছে। এই নিয়ে আসানসোলের ডিআরএমের পক্ষ থেকে ইসিএলের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের একাধিক চিঠি দেওয়া হয়েছে। ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারির ফলে রেললাইনের পাশে কয়লা খননের মত ঘটনা আটকানোও সম্ভব হবে বলে ধারণা বিশেষজ্ঞদের। এই ড্রোনের মাধ্যমে নজরদারি রাখার জন্য একটি বিশেষ টিম তৈরি করছে ইসিএল। মুগমা কয়লাখনি এলাকায় এই পাইলট প্রজেক্ট সফল হলে তা ইসিএল-র অন্যান্য খনিগুলোতেও চালু হবে বলে জানা গিয়েছে।